অন্য ভাষায় :
শনিবার, ০৯:০৩ পূর্বাহ্ন, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :

জোড়া ভবনে ছিল ৯ শতাধিক ফ্ল্যাট, ভাঙায় ক্ষতি ৫০০ কোটি টাকা

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২৯ আগস্ট, ২০২২
  • ৭০ বার পঠিত

বিস্ফোরক দিয়ে মাত্র ৯ সেকেন্ডেই গতকাল রোববার দুপুরে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে ভারতের নয়ডার গগনচুম্বী যমজ অট্টালিকা। ওই ভবন ধ্বংসে প্রায় ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। এমনটাই দাবি করলেন নির্মাণকারী সংস্থা ‘সুপারটেকের’ চেয়ারম্যান আরকে অরোরা।

অরোরা বলেছেন, ‘জমি, নির্মাণ, একাধিক অনুমোদন, ব্যাঙ্কে সুদের হার, সেই সঙ্গে জোড়া টাওয়ারের ক্রেতাদের ১২ শতাংশ সুদের হারে টাকা ফেরত ও অন্য খরচ- সব মিলিয়ে আমাদের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ৫০০ কোটি টাকা।’

তিনি আরও জানান, এডিফিস ইঞ্জিনিয়ারিং নামে যে সংস্থা যমজ ভবন ভাঙার দায়িত্ব নিয়েছিল, তাদের ১৭ দশমিক ৫ কোটি টাকা দিয়েছে সুপারটেক।

কুতুব মিনারের থেকেও উঁচু নয়ডার ওই অট্টালিকা বেআইনিভাবে নির্মাণ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। যা নিয়ে পরবর্তী সময়ে মামলা গড়ায় আদালতে। শেষ পর্যন্ত বিশাল ভবনটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল ভারতের সুপ্রিম কোর্ট।

রোববার দুপুর আড়াইটা নাগাদ শীর্ষ আদালতের নির্দেশ মেনেই ভেঙে ফেলা হয় ওই প্রাসাদোপম ইমারত। তিন হাজার ৭০০ কেজিরও বেশি বিস্ফোরক ব্যবহার করে নিরাপদে ধ্বংস করা হয়েছে বহুতল ভব্নটি।

অরোরা দাবি করেছেন, ‘নয়ডা উন্নয়ন পরিষদের ছাড়পত্র নিয়েই আমরা ওই দুটি টাওয়ার তৈরি করেছিলাম। অট্টালিকা বানানোর জন্য যে পরিকল্পনা করা হয়েছিল, তাতে কোনো রকম বদল করা হয়নি। শুধু তাই-ই নয়, নয়ডা কর্তৃপক্ষকে পুরো টাকা দেওয়ার পরই এই অট্টালিকা বানানো হয়েছিল।’

যমজ ভবনটি নয়ডা এক্সপ্রেসওয়ের কাছে সেক্টর ৯৩এ এলাকায় নির্মাণ করা হয়েছিল। দুটি টাওয়ার মিলিয়ে ৯০০টিরও বেশি ফ্ল্যাট ছিল। জোড়া টাওয়ারের বর্তমান বাজারমূল্য ৭০০ কোটি টাকারও বেশি বলেই দাবি নির্মাণকারী সংস্থার। খবর: আনন্দবাজার।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com