আবহাওয়া এখন অনেকটাই ঠান্ডা। বিশেষ করে রাতের দিকে ভালো ঠান্ডা পড়ছে। আর এ কারণে এরই মধ্যে সর্দিকাশি, জ্বরে ভুগছেন অনেকেই। শীত আসতেই নানা সংক্রমণ জাঁকিয়ে বসতে শুরু করে শরীরে। আর
ফুলকপি যেমন আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয় তেমনি ব্রকোলিও কমবেশি সবাই চেনে। সামনে শীত আসছে। তাই এসব সবজির চাহিদা থাকবে তুঙ্গে। ধীরে ধীরে বাজারেও আসতে শুরু করেছে শীতের এই সবজিগুলো। তবে
খেতে বসে প্রতি লোকমার সঙ্গে এক কামড় কাঁচা মরিচ। ভাবলেই যেন জিভে পানি এসে যায়। এমনকি পুরি-সিঙারার মতো ফাস্টফুড জাতীয় খাবারের সঙ্গেও কাঁচা মরিচ আর পেঁয়াজ ছাড়া অনেকের চলেই না।
‘আপনি যা খান বা পান করেন’ তা আপনার স্বাস্থ্য তৈরি করতে বা ক্ষতি করতে পারে। পাশাপাশি এসব খাবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে পারে। এরকম একটি অঙ্গ হল কিডনি,
প্রকৃতিতে শীতে আসি আসি করছে। এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। এই কারণেই বেশিরভাগ মানুষ সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, জ্বর ইত্যাদি সমস্যায় ভোগেন। এর মধ্যে আবার করোনার
শীতের সবজিতে রয়েছে বহুবিধ ঔষধি গুণ। এগুলো স্বাদ ও পুষ্টিমানেও অনন্য। এ জন্য প্রতিদিনের খাবারে শীতের সবজিকে প্রাধান্য দিতে হবে। সচেতনভাবে যদি এ সবজি খাওয়া হয়, তাহলে এর পুষ্টি উপাদান
ফল হিসেবে কিউই অনেকটা অপরিচিত। দেখতেও ছোট্ট একধরনের ফল। তবে গুণাগুণ অনেক। একটি কিউই ফল আমাদের শরীরের নানা প্রয়োজন মেটায়। এটা অত্যন্ত সুস্বাদু একটি ফল। গ্রীষ্মপ্রধান দেশে কিউই ভালো জন্মায়।
শরীরের বিকাশের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার প্রয়োজন। কিন্তু এই ব্যস্ত জীবনে মানুষ প্রায়ই ভুল খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করেন। যার ফলে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আর খাদ্যাভ্যাসের ওপর নির্ভর করে ত্বকের
ডিম কমবেশি সবারই পছন্দের তালিকায় রয়েছে। সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার হলো ডিম। কেউ সেদ্ধ খান, কারও পোচ পছন্দ, কেউ বা ডিমের অমলেট পছন্দ করেন। তবে একেকজনের ডিম খাওয়ার পদ্ধতি একেক
সাদা মাংসে মায়োগ্লোবিন নামে এক ধরনের আয়রন বা লোহাযুক্ত প্রোটিন কম থাকে, আয়রনের রং যেহেতু লাল তাই মায়োগ্লোবিন কম থাকার জন্য সাদা মাংসের রং হালকা থাকে। সাদা মাংস সাধারণত পোলট্রি