রান্নার অন্যতম উপাদান হলুদ। মসলাটি ঐতিহ্যবাহী ওষুধের একটি প্রধান উপাদান হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর প্রাথমিক সক্রিয় যৌগগুলোর মধ্যে একটি হলো কারকিউমিন। হলুদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য এই মসলাকে স্বাস্থ্যকর
একটা বয়সের পর চামড়া শিথিল হয়ে পড়ে। ত্বকের টানটান ভাবও চলে যায়। তার অন্যতম একটি কারণ হল ত্বকে কোলাজেনের পরিমাণ কমতে থাকা। ত্বক পরিচর্যায় কোলাজেন প্রোটিনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাইরের
ডায়েটের হাজারো ফর্মুলা মেনেও ওজন কমার নাম নেই। এদিকে জিমে যাওয়ার মতো সুযোগ বা ইচ্ছে কোনোটাই নেই। তাই বলে কি ওজন কমানো যাবেনা? অবশ্যই যাবে৷ তবে ভরসাটুকু জাপানি এক পদ্ধতির
আবহাওয়া এখন অনেকটাই ঠান্ডা। বিশেষ করে রাতের দিকে ভালো ঠান্ডা পড়ছে। আর এ কারণে এরই মধ্যে সর্দিকাশি, জ্বরে ভুগছেন অনেকেই। শীত আসতেই নানা সংক্রমণ জাঁকিয়ে বসতে শুরু করে শরীরে। আর
ফুলকপি যেমন আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয় তেমনি ব্রকোলিও কমবেশি সবাই চেনে। সামনে শীত আসছে। তাই এসব সবজির চাহিদা থাকবে তুঙ্গে। ধীরে ধীরে বাজারেও আসতে শুরু করেছে শীতের এই সবজিগুলো। তবে
খেতে বসে প্রতি লোকমার সঙ্গে এক কামড় কাঁচা মরিচ। ভাবলেই যেন জিভে পানি এসে যায়। এমনকি পুরি-সিঙারার মতো ফাস্টফুড জাতীয় খাবারের সঙ্গেও কাঁচা মরিচ আর পেঁয়াজ ছাড়া অনেকের চলেই না।
‘আপনি যা খান বা পান করেন’ তা আপনার স্বাস্থ্য তৈরি করতে বা ক্ষতি করতে পারে। পাশাপাশি এসব খাবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে পারে। এরকম একটি অঙ্গ হল কিডনি,
প্রকৃতিতে শীতে আসি আসি করছে। এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। এই কারণেই বেশিরভাগ মানুষ সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, জ্বর ইত্যাদি সমস্যায় ভোগেন। এর মধ্যে আবার করোনার
শীতের সবজিতে রয়েছে বহুবিধ ঔষধি গুণ। এগুলো স্বাদ ও পুষ্টিমানেও অনন্য। এ জন্য প্রতিদিনের খাবারে শীতের সবজিকে প্রাধান্য দিতে হবে। সচেতনভাবে যদি এ সবজি খাওয়া হয়, তাহলে এর পুষ্টি উপাদান
ফল হিসেবে কিউই অনেকটা অপরিচিত। দেখতেও ছোট্ট একধরনের ফল। তবে গুণাগুণ অনেক। একটি কিউই ফল আমাদের শরীরের নানা প্রয়োজন মেটায়। এটা অত্যন্ত সুস্বাদু একটি ফল। গ্রীষ্মপ্রধান দেশে কিউই ভালো জন্মায়।