শীত পুরোপুরি এসে গেছে। বাজার এখন শীতের সবজিতে ভরপুর। এই মৌসুমে শীতের ফল-সবজি খেয়েই মাত্র এক মাসে কমাতে পারেন পেটের মেদ। গাজর এখন সারাবছর বাজারে গাজর পাওয়া যায়। কিন্তু তাজা
শীত শুরু হওয়ার সাথে সাথে মৌসুমি শাকসবজিতে বাজার ভরে যায়। শীতের সবজির মধ্যে ফুলকপি-বাঁধাকপি পুষ্টিগুণ ও স্বাদের জন্য সবারই পছন্দের। তবে এই দুই সবজির মধ্যে কোনটি পুষ্টিগুণে সেরা তা নিয়ে
সস্তায় অত্যন্ত উপকারী একটি ফল হল কলা। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, পটাশিয়াম, ফাইবার সহ একাধিক জরুরি উপাদান। তাই শরীরে পুষ্টির ঘাটতি মিটিয়ে ফেলার ইচ্ছা থাকলে যে নিয়মিত এই
সকালটা অনেকেরই শুরু হয় আগের রাতের ভেজানো কাঁচা ছোলা খেয়ে। ছোলার গুণাগুণ কারুরই অজানা নয়। উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ছোলা। এতে ভিটামিন, ফাইবার, প্রোটিন – তিনটিই থাকে। ছোলাতে ফ্যাটের
প্রাচীনকাল থেকে চিয়া সিড মানুষের রসনা তৃপ্ত করে আসছে। অ্যাজটেক এবং মায়ান সভ্যতার সময়ে চিয়া সিড খাবার প্রচলন ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। ক্ষুধা মেটানোর পাশাপাশি চিয়া সিড রূপচর্চায়ও ব্যবহার
প্রকৃতিতে চারদিকে শীতের আমেজ। শীতের সকালে শিশির ভেজা ঘাস, শেষ রাতের ঠাণ্ডা বাতাস আর কুয়াশার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে সতেজ করে তুলে। শীতের সময় ফ্লু, ঠাণ্ডাজ্বর, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগ শরীরকে সহজেই
‘হলুদ বাটিছে হলুদ বরণী মেয়ে, হলুদের পাটা হাসিয়া গড়ায় রাঙা অনুরাগে নেয়ে। দুই হাতে ধরি কঠিন পুতারে ঘষিছে পাটার ’পরে, কাচের চুড়ি যে রিনিক-ঝিনিকি নাচিছে খুশীর ভরে।‘ কবি জসীমউদ্দীনের কবিতায়
রাস্তা-ঘাটে, টং দোকানে বা বাসে-ট্রেনে প্লাস্টিকের কাপে বা গ্লাসে চা, কফি খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে গেছে আগের চেয়ে বেশি পরিমাণে। চটপটি-ফুচকার মতো অস্বাস্থ্যকর খাবারও হরদম খাওয়া হচ্ছে প্লাস্টিকের পাত্রে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন
রান্নার অন্যতম উপাদান হলুদ। মসলাটি ঐতিহ্যবাহী ওষুধের একটি প্রধান উপাদান হিসেবেও ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর প্রাথমিক সক্রিয় যৌগগুলোর মধ্যে একটি হলো কারকিউমিন। হলুদের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য এই মসলাকে স্বাস্থ্যকর
একটা বয়সের পর চামড়া শিথিল হয়ে পড়ে। ত্বকের টানটান ভাবও চলে যায়। তার অন্যতম একটি কারণ হল ত্বকে কোলাজেনের পরিমাণ কমতে থাকা। ত্বক পরিচর্যায় কোলাজেন প্রোটিনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাইরের