কখনো কখনো মাথাব্যথা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়। কখনো কখনো এ ব্যথা চলতে থাকে দিনের পর দিন। তখন কিন্তু বিষয়টি হালকাভাবে নেওয়ার অবকাশ নেই। চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ মাথাব্যথা দুই ধরনের
মেরুদণ্ডের হাড় বা শরীরের যে কোনো হাড়ের যদি ক্যালসিয়ামের ঘনত্ব বা BMD (Bone Mineral Density) কমে যায়, তাকে বলা হয় Osteoporosis. বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষয়ও ক্রমে বৃদ্ধি পায়।
কমবেশি সব মানুষই নিজের সৌন্দর্য উপস্থাপন করেন। এক্ষেত্রে বাহ্যিক সৌন্দর্য গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ আগে দর্শনধারী, তারপর গুণবিচারী। সুদর্শন মানুষের প্রতি সবার আকর্ষণ জন্মগত। গোত্র, বর্ণ অনুযায়ী মানুষের শরীরের বিভিন্ন অংশের (নাক,
গর্ভধারণের পর মায়ের প্রতি বিশেষ যতœ নিতে হয়। অবশ্য যতœ নেওয়ার প্রসঙ্গ উঠলেই স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে নিয়মিত চেকআপ, নিয়ম-মাফিক কিছু রক্ত পরীক্ষা, আল্ট্রাসনোগ্রাম, ভিটামিন এবং ভালো ভালো খাওয়ার উপদেশ পর্যন্তই আমরা
হঠাৎ করেই বেড়ে গেছে চোখ ওঠার সমস্যা। তবে এর জন্য বাড়তি দুশ্চিন্তার প্রয়োজন নেই। সাময়িক কষ্ট হলেও এটি মারাত্মক নয়। চোখ ওঠা সমস্যা এক-দেড় সপ্তাহের মধ্যে নিজে থেকেই সেরে যায়।
দেশে শিশু হৃদরোগ চিকিৎসাব্যবস্থা রুগ্ণ রূপধারণ করেছে। দেশের একমাত্র বিশেষায়িত হৃদরোগ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে (এনআইসিভিডি) চিকিৎসাধীন শিশু রোগীদের ৮ শতাংশই মারা যাচ্ছে; যা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত হারের
চোখ ওঠা রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। শিশু থেকে বৃদ্ধ সবার হচ্ছে। এক পরিবারের একজনের হলে পর্যায়ক্রমে অন্যদের হচ্ছে। দেশের সর্বত্রই রোগটি ছড়িয়েছে বলে বিভিন্ন এলাকা থেকে সংবাদদাতারা জানিয়েছেন। চোখ ওঠা রোগটিকে
সম্প্রতি বেড়ে গেছে চোখ ওঠা রোগীর সংখ্যা। কিন্তু এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। তবে সতর্কতা প্রয়োজন। চোখ উঠলে কখনো এক চোখ, কখনো দুচোখই জ্বালাপোড়া করে এবং লাল হয়ে চোখ
শরীরে হরমোনের নিঃসরণের ওঠা-নামা হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম কারণ। অস্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, মানসিক উদ্বেগের মতো কয়েকটি কারণে হৃদ্রোগ দেখা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা(হু)-র মতে, বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর প্রধান কারণ মূলত হৃদরোগ। জীবনযাত্রা
বয়ঃসন্ধিকালে যে কোনো ধরনের ত্বকেই ব্রণের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে কিশোরীর মুখে অতিরিক্ত ব্রণ অভিভাবকদের রীতিমতো উদ্বেগের কারণ হয়েই দাঁড়ায়। ব্রণের কারণে বিবাহযোগ্য মেয়ের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে বৈকি! কিশোরীদের