চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা আগামী ৩০ এপ্রিল শুরু হবে। আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকার গতকাল রোববার গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি এ ফলাফল প্রকাশিত হবে। রোববার আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
পাঠ্যপুস্তক না খুলে দেখেই সাধারণ মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। গুজবে কান না দেওয়ার জন্যও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ শুক্রবার দুপুরে
জাতীয় শিক্ষানীতি অনুসারে স্বতন্ত্র মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদফতর প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন বিভিন্ন সরকারি স্কুলের শিক্ষকরা। একইসাথে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ব্যাচভিত্তিক পদোন্নতি, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের ৫০ শতাংশ পদে সরকারি স্কুলের
১৫তম বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস (বিজেএস) সহকারী জজ পরীক্ষার মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এতে প্রথম, ৬ষ্ঠ ও দশম স্থান অর্জন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা। গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস
নতুন শিক্ষাবর্ষের পাঠ্যবইয়ে ভুল-ভ্রান্তি, তথ্য বিকৃতি ও ধর্মীয় উস্কানি সংশোধনসহ জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে উচ্চপর্যায়ের দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। তিনি জানান, কমিটিতে প্রধানমন্ত্রীর
ভিনদেশী সংস্কৃতির নানা উপকরণ নিয়ে তৈরি করা হয়েছে নতুন পাঠ্যসূচির আলোকে রচিত পাঠ্যবইয়ের প্রচ্ছদ। একইভাবে ব্যাককভারেও স্থান পেয়েছে নানা ধরনের পুরাকীর্তির নামে দেব-দেবী আর বিভিন্ন মূর্তির ছবি। জলছাপে ছাপানো এসব
পাঠ্যবই থেকে শিশুদের মনে তাদের লিঙ্গ পরিচয় নিয়েই সন্দেহ ঢুকিয়ে দেয়া হচ্ছে। একজন শিক্ষার্থী ছেলে না মেয়ে তার এই পরিচয় আল্লাহ প্রদত্ত শারীরিক গঠন বা অবয়ব না ভেবে বরং তাদের
শিক্ষামন্ত্রী ডা: দীপু মনি বলেছেন, নতুন পাঠ্যবইয়ে ইসলাম ধর্ম বিরোধী কোনোকিছু নেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক অপপ্রচার চলছে। তিন বছর আগের ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একটি বইয়ের ছবি দিয়ে এই অপপ্রচার চালানো হচ্ছে,
নতুন বছরের শুরুতে শিক্ষার্থীদের হাতে যখন পাঠ্যবই পৌঁছেছে, ঠিক তখনই পাঠ্যবইতে নানা ভুল নিয়ে নতুন বিতর্ক মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। এ নিয়ে চলছে ব্যাপক সমালোচনা। ভুলের বিষয়টি নিয়ে জাতীয় শিক্ষাক্রম