তীব্র তাপদাহে ঘন ঘন গলা শুকিয়ে যায়। এ সময় পর্যাপ্ত পানি পানের পাশাপাশি বিভিন্ন তরল খাবারও খাওয়া প্রয়োজন। তা না হলে কাজ করার ক্ষমতা কমে যায়। টক দই এমন একটি
ডিম খেতে কিন্তু প্রায় সবাই পছন্দ করেন। এটি এমন এক খাবার যা প্রায় প্রতিদিনই আমাদের খাবারের তালিকার সৌন্দর্য বাড়ায়। কিন্তু এই গরমে যখন খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে নানা নিয়ম-কানুন রক্ষা করতে
বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস জনজীবন। আবহাওয়া বিভাগও জানাচ্ছে দুঃসংবাদ। আগামী কয়েকদিনে নাকি আরও বাড়বে তাপমাত্রা। তাপদাহ থেকে বাঁচতে ঘর থেকে সহজে বের হচ্ছেন না অনেকে। এরমাঝে যারা টপ
সবুজ মনে স্বস্তি এনে দেয়। একঘেয়ে ঘরের সাজসজ্জায় সবুজের ছোঁয়া যেন এনে দেয় বৈচিত্র্য। তবে শুধু সাজসজ্জা নয় ঘরে রাখা গাছ কিন্তু আমাদের নানা ভাবে উপকৃত করে থাকে। এমন কিছু
দেশজুড়ে তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ নগরবাসী। একে তাপমাত্রা সহন ক্ষমতার বাইরে, তার সঙ্গে রয়েছে বাতাসের অত্যধিক আর্দ্রতা। এ দুইয়ের আক্রমণে সাধারণ মানুষের অবস্থা খুবই নাজেহাল। এমন তীব্র তাপদাহে একটু প্রশান্তির খোঁজে
তীব্র রোদে চারপাশ পুড়ছে। পুড়ছে ত্বকও। এ সময় ত্বকে কিছু দিন বা না দিন সবসময় সানস্ক্রিন দিতেই হবে। তবে সানস্ক্রিনেরও রকমভেদ রয়েছে। আর ত্বকের সঙ্গে মানানসই সানস্ক্রিন নির্বাচন করা জরুরি।
এই তীব্র গরমে মানুষসহ বাড়ির পোষা প্রাণীদেরও বেহাল দশা। গরমে অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে অসুস্থ হতে পারে ঘরের পোষা প্রাণী। তাই দিনের বেলায় চেষ্টা করবেন ওদের বাড়ির ভেতরেই রাখতে, বাড়ির বাইরে
গরমকাল মানেই ত্বকের হাজারো সমস্যা। বাইরে বেরোলেই রোদে ট্যান পড়বেই। অনেকেরই ত্বক এই সময় লাল হয়ে যায়, জ্বালা করতে থাকে, চুলকায়। র্যাশ বেরোয়। আপনি যদি একটি উপাদানে এই সমস্ত সমস্যার
গরমে তাপদাহ বেড়েই চলেছে। লোডশেডিং হলে জীবনটা যেন শেষ হওয়ার দশা। এই গরমে সবার ঘরেই এসি। এসি ছাড়া যেন এক মুহূর্তও চলছে না। তবে সাময়িক আরামে থাকলেও এটি আপনার শরীরের
দেশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলছে। ঘরে-বাইরে রোদ আর গরমে কোথাও যেন স্বস্তি নেই। প্রখর রোদে পথ-ঘাট সব কিছুই উত্তপ্ত। অনেকেই গরমে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। গ্রীষ্মের তাপদাহে যাদের ঘরে