শীতকাল ত্বকের জন্য সবচেয়ে খারাপ সময়। এ সময় ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হতে শুরু করে। এ কারণে এই মৌসুমে ত্বকের যত্ন নেওয়া জরুরি হয়ে ওঠে। শীতকালে ত্বকের নানা সমস্যা দেখা
প্রকৃতিতে চারদিকে শীতের আমেজ। শীতের সকালে শিশির ভেজা ঘাস, শেষ রাতের ঠাণ্ডা বাতাস আর কুয়াশার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে সতেজ করে তুলে। শীতের সময় ফ্লু, ঠাণ্ডাজ্বর, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগ শরীরকে সহজেই
সকালের নাশতা দিনের খাবারের ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যকর নাশতা দিয়ে দিন শুরু করলে পুরো দিনটি সুন্দর হয়ে ওঠে। এই কারণে কেউ কেউ সকালের নাশতায় বাদাম খান আবার কেউ ডিম খেতে পছন্দ করেন। এই
শীতের তীব্রতা ক্রমেই বেড়ে যাবে। দেখা দেবে নানা ধরনের রোগ। শীতকালে খুশকির কারণে মাথার ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। অনেক সময় ত্বকে চুলকায়। শীতকাল মানেই যেন খুশকির প্রাত্যহিক বিড়ম্বনা। চুল আঁচড়ানোর
শীতকালীন সবজি বাঁধাকপিতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান। নিয়মিত খেলে মুক্তি পাবেন অনেক রোগ থেকেই। টাটকা, সবুজ পাতার বাঁধাকপিতে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে। এতে চর্বি এবং ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম। ১০০ গ্রাম
ঋতু বদলের এ সময়ে ঠাণ্ডা, হাঁচি, কাশি যেন লেগেই রয়েছে। অনেক সতর্ক থাকার পরও ঠিকই আক্রান্ত হতে হচ্ছে। ঠাণ্ডা যদি লেগেই যায় তাহলে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যা
সারভাইকাল ক্যান্সার (Cervical Cancer) বা জরায়ু মুখের ক্যান্সার মহিলাদের জন্য একটি ভয়াবহ ব্যাধি। সারা বিশ্বে মহিলাদের ক্যান্সারের মধ্যে এটি তৃতীয় স্থানে রয়েছে। জরায়ু ক্যান্সারকে বলা হয় ‘নীরবঘাতক’। কারণ এই অসুখে
প্রকৃতিতে হালকা শীত অনুভূত হচ্ছে। এ কারণে এখন থেকেই ত্বকের বাড়তি যত্ন প্রয়োজন। তা না হলে আবহাওয়ার কারণে ত্বক রুক্ষ, শুষ্ক হয়ে পড়ে। দেখা দিতে পারে বিভিন্ন সমস্যাও। শীতকালে ত্বক
একটা বয়সের পর চামড়া শিথিল হয়ে পড়ে। ত্বকের টানটান ভাবও চলে যায়। তার অন্যতম একটি কারণ হল ত্বকে কোলাজেনের পরিমাণ কমতে থাকা। ত্বক পরিচর্যায় কোলাজেন প্রোটিনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাইরের
ডায়েটের হাজারো ফর্মুলা মেনেও ওজন কমার নাম নেই। এদিকে জিমে যাওয়ার মতো সুযোগ বা ইচ্ছে কোনোটাই নেই। তাই বলে কি ওজন কমানো যাবেনা? অবশ্যই যাবে৷ তবে ভরসাটুকু জাপানি এক পদ্ধতির