এমন কিছু মানুষ আছেন যারা এক সময় মানসিকভাবে ভীষণ উৎফুল্ল থাকেন আবার কয়েকদিন পরেই হতাশায় ডুবে যান। দু’টি অনুভূতির তীব্রতাই অনেক বেশি থাকে। যারা এ ধরণের চরম মেজাজ পরিবর্তনে ভুগছেন
মিষ্টি খেতে ভালোবাসেন না এমন লোক কমই আছেন। সরাসরি মিষ্টি না খেলেও বিভিন্ন খাবারের সাথে চিনি ঢোকে শরীরে। অনেকেই আছেন, যারা সচেতনভাবে চিনি ছেড়ে দেয়ার চেষ্টা করছেন। কেউ ওজন কমানোর
বর্তমান সময়ে অল্প বয়সীদের মধ্যেও হাড়ের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। এই ব্যথা একবার শুরু হলে সহজে থামতে চায় না। শীতকালে এই ব্যথা ক্রমশ বাড়তে থাকে। এই মৌসুমে সবারই হাড় দুর্বল হয়ে
শীতকালে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাওয়ায় বায়ুমন্ডল ত্বক থেকে পানি শুষে নেয়। এ কারণে ত্বক, ঠোঁট ও পায়ের তালু ফাটতে থাকে। তাই ত্বকের যত্নে যা করবেন তা হলো- ঠোঁটের যত্ন :
রক্তের গ্রুপের উপর না-কি অনেকটাই নির্ভর করে মানুষের ব্যাক্তিত্ব, এমনই মতামত জাপানের বিজ্ঞানীদের। এ কারণেই জাপানে রক্তের ধরনকে ‘কেটসুয়েকি-গাটা’ বলে বিবেচনা করা হয়। তারা রক্তের বিভিন্ন গ্রুপ অনুযায়ী নির্ধারণ করে
শীতকাল আসতেই বাজার ছেয়ে যায় ফুলকপিতে। তরকারি, ভাজি, খিচুড়ি কিংবা রোস্ট- ফুলকপি ছাড়া ভাবাই যায় না। তবে বেশি ফুলকপি খেলে পেটে গ্যাস হয়। হজমের সমস্যাও হতে পারে। তাই স্বাস্থ্য সচেতনেরা
প্রাচীনকাল থেকেই রূপচর্চা ও সৌন্দর্য রক্ষায় বিভিন্ন রকমের তেলের ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে। একেক রকমের তেলে রয়েছে একেক রকমের গুণাগুণ। তেল ত্বকের কোষের ভেতরে খুব দ্রুত মিশে ভেতর থেকে রুক্ষতা দূর
অ্যালোভেরাকে বলা হয় জাদুকরী ভেষজ। এটি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ভালো, তেমনি উপকারী ত্বকের জন্যও। এই গরমে ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরা ব্যবহার করলে ঠান্ডা থাকবে ত্বক। এছাড়া ত্বক উজ্জ্বল করার পাশাপাশি ব্রণের
প্রত্যেক মানুষের শরীরে ক্যালসিয়াম প্রয়োজন। ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড় ক্ষয়ের সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের শরীরে যে হাড় তৈরি হয়, তার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি হয় ২০-৩০ বছর পর্যন্ত। বয়স বাড়ছে মানেই হাড়ে
আমাদের কাছে অতি পরিচিত একটি সমস্যা হচ্ছে মেদ। বিশেষ করে বর্তমানে লকডাউনের সময়ে ঘরে থেকে মেদ বেড়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা যাচ্ছে আরও বেশি। মেদের কারণে বিরক্ত লাগার পাশাপাশি দেখা দিতে