সারা দিন রোজা রাখার পর অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাওয়া শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হতে পারে। বিশেষ করে যাদের গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে খাবার হিসাব করে খাওয়া জরুরি। কারণ গ্যাস্ট্রিকের
স্বাস্থ্য সচেতন এবং যেকোনো পরিস্থিতিতেই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান যারা তাদের জন্য রোজার মাসে ওজন ধরে রাখাটা সহজ। তবে এর বিপরীতটাও যে ঘটে না তা কিন্তু নয়। ইফতারে নানা রকম ভাজাপোড়া খাবার,
রোজা রাখার কারণে দীর্ঘ সময় পেট খালি রাখতে হয়। ইফতারের সময় তাই ক্ষুধা বেশি লাগাটা স্বাভাবিক। কিন্তু ক্ষুধা পেটে ভুলে গেলে চলবে না, দীর্ঘ সময় পেট খালি থাকার কারণে আপনি
শরীরে উচ্চমাত্রায় ক্ষতিকর কোলেস্টেরল থাকলে হৃদ্রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এ কারণে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। অনেকসময় ঘরোয়া অনেক উপাদান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর ভূমিকা রাখে। সেক্ষেত্রে আদা হতে পারে
গরমে ত্বকের আর্দ্রতা হারায়। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে ফলের রস জরুরি। এক্ষেত্রে তরমুজের রস অন্যতম। তরমুজের রসে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে। তরমুজের নির্যাস দিয়ে তাই ফেস স্ক্রাবিং করতে পারেন। এছাড়াও
আজকাল সবাই কমবেশি স্বাস্থ্য সচেতন। সেই সুবাদে নানা স্বাস্থ্যকর খাবার যুক্ত করে থাকেন সবাই ডায়েটে। তবে স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় এমন কিছু খাবার আছে, যেগুলির সঠিক পুষ্টিগুণ পাওয়ার জন্য কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে
সারা দিন ঠিক অতটা কষ্ট না হলেও ইফতারের পর অনেকেরই শরীর একেবারে ছেড়ে দেয়। যেন এক মিনিটও চলতে চায় না। বিছানায় গা এলিয়ে দিলেই যেন শান্তি । সারা দিনের সব ক্লান্তি তখনই
চলছে পবিত্র রমজান মাস। সারাদিন না খেলেও এসময় অনেকেই সেহেরী এবং ইফতারে এতটাই খেয়ে ফেলেন যে, ওজন বেড়ে যায় লাগামছাড়া। পরবর্তীতে এ নিয়ে পড়তে হয় বিপাকে। অনেকে আবার খাবারের পরিমাণ
শীত বিদায় নিয়ে গরম পড়ছে পুরোদমে। বাড়বে তাপের তীব্রতা। এসময় বারবার হাতমুখ ধুতে গিয়ে বা গোসলে ত্বক আর্দ্রতা হারায়। তাই প্রয়োজন ত্বকের বিশেষ যত্ন। ত্বকের যত্নে স্ক্রাব ভীষণ প্রয়োজনীয়। সপ্তাহে
স্বাদ এবং স্বাস্থ্যগুণে মাছ, গোশতকে পাল্লা দিতে পারে একমাত্র ডিম। শরীরের খেয়াল রাখতে ডিমের জুড়ি মেলা ভার। ত্বকের যত্নেও ডিম অনবদ্য। বাজারে গেলে অবশ্য দু’রঙা ডিম পাওয়া যায়। সাদা এবং বাদামি।