তায়সাল ইবনে মায়াস রহ: বলেন, আমি যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত ছিলাম। আমি কিছু পাপকাজ করে বসি যা আমার মতে কবিরা গুনাহের শামিল। আমি তা ইবনে উমার রা:-এর কাছে উল্লেখ করলে তিনি জিজ্ঞেস
আজ মর্যাদার রজনী লাইলাতুল কদর বা শবে কদর। যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে আজ শনিবার সন্ধ্যা থেকে সারাদেশে পবিত্র শবে কদর পালিত হবে। আরবিতে ‘লাইলাতুল কদর’, বাংলায় কদর রজনী, এর ফারসি
পবিত্র শবেকদর বা লাইলাতুল কদর আজ। যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে আজ সন্ধ্যা থেকে সারাদেশে পবিত্র শবেকদর পালিত হবে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মহান রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য ও রহমত লাভের আশায় ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে পবিত্র লাইলাতুল কদরের রজনী
আজ মাহে রমজানুল মোবারকের ২৫ তারিখ। পবিত্র মাসের শেষ প্রান্তে পৌঁছেছি আমরা। আজ জুমাবার। এটাই হবে রমজানের শেষ জুমা। তাই এ দিনটি জুমাতুল বিদা নামে আখ্যায়িত। অবশ্য অভিধাটি পরিচিত হয়েছে ইদানীংকালে। নিকট অতীতেও জুমাতুল
পবিত্র রমজানকে দশক হিসেবে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথম দশক রহমত, দ্বিতীয় দশক মাগফিরাত ও তৃতীয় দশক নাজাত। রমজানের প্রতিটি মুহূর্তই অতি মূল্যবান ও গুরুত্বপূর্ণ। তবে শেষ দশকের গুরুত্ব অত্যধিক। কেননা, এই দশকে রয়েছে কিছু
কোরআনে কারিমে রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে দুনিয়াতে প্রেরণের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলা হয়েছে : ‘আল্লাহ মুমিনদের ওপর অনুগ্রহ করেছেন যে তিনি তাদের মধ্য থেকে একজন রাসুল প্রেরণ করেছেন, যিনি তাদের কোরআন পড়ে শোনাবেন
আজ রমজানুল মোবারকের বিশ তারিখ। ইসলামের ইতিহাসে অত্যন্ত তাৎপর্যবহ একটি ঘটনার সাক্ষী রমজানের বিশ তারিখ। শুধু ইসলামের ইতিহাসে নয়, বিশ্ব সভ্যতার ইতিহাসে অনন্য সাধারণ বৈশিষ্ট্য ও মর্যাদার অধিকারী এ ঘটনাটি হলো মক্কা
ইসলামের পঞ্চ স্তম্ভের একটি হলো রমজানের রোজা রাখা। এ মাসটি অন্য ১১টি মাসের তুলনায় বিশেষ গৌরবের অধিকারী। মুসলিম জাতির বিশেষ দিনগুলো আল্লাহরাব্বুল আলামিনের একেকটি নিয়ামত। তাই আল্লাহর তরফ থেকে পবিত্র মাহে রমজান মুসলমানদের জন্য একটি
মহিমান্বিত রমজানের এক দশক গত হয়ে দ্বিতীয় দশক চলছে। যেন রমজান মুমিনদের তার বিদায়ের প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করছে। সে বলছে, আমি বিদায়ের পথে বহুদূর অগ্রসর হয়েছি। তোমার কি এখনো ইবাদত-বন্দেগিতে মনোযোগী হওয়ার সময়
রোজা ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের অন্যতম। আল্লাহ মুহাম্মদ (সা.)-এর উম্মতের ওপর রমজানের রোজা ফরজ করেছেন। রোজার সুফল হলো এর মাধ্যমে তাকওয়া বা আল্লাহভীতি লাভ হয়। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা, তোমাদের ওপর রোজাকে ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ