আজ মানব জাতির পিয়ারে নবী হযরত মুহম্মদ (সাঃ) এর জন্মদিন। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী। এমন খুশির আনন্দের এবং মহা পবিত্র দিনে আল্লাহর হাবীবের শানে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। আল্লাহ তুমি কবুল
পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠ যত বড় নায়ক-মহানায়ক, সমাজ সংস্কারক, দোর্দণ্ড প্রতাপশালী বিপ্লবী-মহাবিপ্লবীদের ভার ধারণ করেছে তাদের মধ্যে পৃথিবী তার সর্বাঙ্গে একমাত্র যে মহামানবের স্পর্শকে অনুভব করে, যার অবদান ও কীর্তিকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ
আরবি দশম হিজরি সনে বিদায় হজ অনুষ্ঠিত হয়। দশম হিজরির জিলহজ মাসের ৯ তারিখ আরাফাতের ময়দানে প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার সাহাবির সামনে নবিজি (সা.) যে বক্তব্য পেশ করেন তা
শারদীয় দুর্গাপূজায় আজ বিজয়া দশমী। পাঁচ দিনব্যাপী শারদ উৎসবের শেষ দিন বুধবার (৫ অক্টোবর)। সন্ধ্যায় প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এ বছরের প্রধান ধর্মীয় এ উৎসব। দেশজুড়ে
ধর্মীয় স্বাধীনতা বলতে আমরা বুঝি, মানুষ স্বীয় ইচ্ছানুযায়ী যেকোনো ধর্ম গ্রহণ করতে পারবে অথবা যেকোনো আকিদাভুক্ত হতে পারবে। অনুরূপভাবে সে কোনো ধর্ম বা আকিদা গ্রহণ না করেও থাকতে পারবে। অর্থাৎ
গোটা দুনিয়া অন্ধকারে ডুবে ছিল। ধর্মীয় বিশ্বাসে ভ্রান্তিতেই ছিল বেশির ভাগ মানুষ। সামাজিক মূল্যবোধ বলতে কিছু ছিল না। চারিত্রিক অবস্থা ছিল অধঃপতিত। অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই শোচনীয় ছিল। রাজনৈতিক অবস্থাও ছিল
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজার মহাষ্টমী ও কুমারী পূজা আজ। রাজধানীর রামকৃষ্ণ মিশনসহ দেশের বেশ কয়েকটি স্থানে মহাঅষ্টমীর দিনে কুমারী পূজা অনুষ্ঠিত হবে। সব নারীতে মাতৃরূপ উপলব্ধি করাই
নিখিল এই পৃথিবী যখন আধারের অমাবস্যায় তিল তিল করে ডুবে যাচ্ছিল, মানবতার ওপর যখন নেমে এসেছিল ধ্বংসের ভয়াল তাণ্ডব। মানুষ যখন হারতে-ভুলেছে তার মনুষ্যত্বকে। (বেদুইন যাযাবররা যখন) দিগ্ভ্রান্ত মাঝির মতো
নবম হিজরি। রমজান মাস। প্রচণ্ড তাপদাহে মদিনাবাসীর জীবন ওষ্ঠাগত। আকাশ থেকে যেন আগুন ঝরছে। সূর্য অগ্নিরূপ ধারণ করেছে। মদিনার অলি-গলিতে বয়ে যাচ্ছে লু-হাওয়া। বাগানে থোকায় থোকায় খেজুর হলুদাভ হয়ে উঠেছে।
পরকীয়া এক সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। পরকীয়ার বিষাক্ত ছোবলে শতশত সুখের সংসার তছনছ হয়ে যাচ্ছে। ফলে সন্তান হারাচ্ছে মা-বাবা, স্বামীহারা হচ্ছেন স্ত্রী, স্ত্রী হারাচ্ছেন স্বামী। আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশীর স্বপ্ন ভঙ্গ হচ্ছে।