ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশস্থল নিয়ে এখনো কোনো সুরাহা হয়নি। গত কয়েক দিন ধরে এ নিয়ে বিএনপির সাথে মহানগর পুলিশের টানা দেনদরবার চলছে। নয়াপল্টনের বাইরে বিকল্প স্থান হিসেবে বিএনপি রাজধানীর আরামবাগ মোড়
জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পর জাতীয় সংগীত ও পায়রা উড়িয়ে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলন উদ্বোধন করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বেলা ১১টা ২৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলন ঘিরে সকাল থেকেই ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করেছেন। এরই মধ্যে প্রায় ভরে গেছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। মিছিল আর স্লোগানে
আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির ঢাকার গণসমাবেশ ঘিরে যেকোনো উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় (র্যাব) র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছেন র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক খন্দকার আল মঈন। সোমবার দুপুরে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশবাসীকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এবং ব্যাংকে তারল্য নিয়ে কোনো অপপ্রচারে কর্ণপাত না করার আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিকভাবে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। অনেক উন্নত দেশ অর্থনৈতিকভাবে বিপদে এবং সমস্যার
‘সরকারের পক্ষ থেকে আগেই বলা হচ্ছে, সন্ত্রাস হবে, সন্ত্রাস হবে’ এমনটা উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, আমরা একটি শান্তিপূর্ণ সমাবেশ করব। সেই সমাবেশ থেকে পরবর্তী কার্যক্রমের
ঢাকা বিভাগীয় বিএনপির সমাবেশ কোনো জাতীয় সমাবেশ না। এটি একটি বিভাগীয় গণসমাবেশ। অন্যান্য বিভাগগুলোতে যেভাবে হয়েছে, সেভাবেই এখানে সমাবেশ হবে, জানিয়েছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। সোমবার সকালে
মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে নিরাপত্তা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কাজের জন্য আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার সকালে জাতীয় স্মৃতিসৌধের মূল ফটকে এ সংক্রান্ত একটি
সন্ত্রাস, উগ্রবাদ-জঙ্গিবাদ, মাদক, দুর্নীতি থেকে দেশকে মুক্ত রেখে আত্ম সামাজিকভাবে উন্নতি করাই আওয়ামী লীগ সরকারের লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় বিশ্বের অন্য দেশগুলোর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কারণেই
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সমাবেশের নামে বিএনপি যদি বাড়াবাড়ি ও বিশৃঙ্খলা করে এবং জনগণের জানমালের প্রতি হুমকি সৃষ্টি করে তাহলে কোনো ছাড়