বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, আওয়ামী লীগ মনে করে তারা চিরজীবন ক্ষমতায় থাকবে। এটা পাকিস্তানিরাও মনে করেছিল, কিন্তু তারা পরাজিত হয়েছে। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের উদ্যোগে
বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতের ২৭ দফা রূপরেখা ‘হাস্যকর স্টান্টবাজি’ বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপি দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্ত নিয়ে গিয়েছিল। শেখ হাসিনার দৃঢ়তার কারণে বাংলাদেশ
করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশব্যাপী করোনার টিকার চতুর্থ ডোজ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় একযোগে এই কার্যক্রম শুরু হয়। এর আগে ১৫ ডিসেম্বর স্বাস্থ্য অধিদফতর আজকে থেকে করোনার টিকার চতুর্থ
নিম্ন ও মধ্যবিত্তদের আর্থিক নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে সঞ্চয়পত্রে উচ্চ সুদ দিচ্ছে সরকার। জনগণের করের টাকায় দেয়া এই সুদের বেশির ভাগই খাচ্ছে উচ্চবিত্ত ও ধনীরা। কেননা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীদের ৭০ শতাংশই
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছেন, মাদকের অপব্যবহার রোধে আগামী ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা থেকে ১ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টা বার বন্ধ থাকবে। আজ সোমবার সচিবালয়ে আসন্ন বড়দিন উদযাপন এবং
রাজনৈতিক দল হিসেবে ব্যারিস্টার নাজমুল হুদার নেতৃত্বাধীন দল ‘তৃণমূল বিএনপি’কে নিবন্ধন দিতে হাইকোর্টের আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগ। এ বিষয়ে আদালতের রায় দেখে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন
করোনা টিকার ৪র্থ ডোজ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে আগামীকাল মঙ্গলবার। তবে এই ৪র্থ ডোজ প্রদান কার্যক্রমে ২ সপ্তাহ থাকছে না কোনো পর্যবেক্ষণ শর্ত। অর্থাৎ ২০ ডিসেম্বর থেকে নিয়মিতভাবেই চলবে টিকা কার্যক্রম।
বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘রেইনবো নেশন’ অর্থাৎ রংধনু জাতি প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে। সেলক্ষ্যে দলটি ঘোষণা করেছে রাষ্ট্রকাঠামো ও সংবিধানের সার্বিক সংস্কারের রূপরেখা। প্রথমে সংক্ষেপে রূপরেখা
‘রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের রূপরেখা’ ঘোষণা দেবে বিএনপি। সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে রাজধানীর হোটেল দ্য ওয়েস্টিনে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেয়া হবে। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ
বিএনপি যে ‘ভিশন ২০৩০’ ঘোষণা করেছিল তার অবস্থা জানতে চেয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। কাদের বলেন, ‘একটার পর একটা কর্মসূচি দেন। ২০৩০ সালের মধ্যে শুনেছিলাম ডিজিটাল বাংলাদেশের কাউন্টার