পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, নিষেধাজ্ঞার মধ্যে থাকা রুশ জাহাজ বাংলাদেশ গ্রহণ করবে না। রোববার (২২ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, রাশিয়ার ৬৯টি জাহাজ নিষেধাজ্ঞার আওতায় রয়েছে।
বাংলাদেশে নবনিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন বলেছেন, বিপুল সম্ভাবনা ও প্রতিশ্রুতিশীল ভবিষ্যৎ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার দ্বার এখন আরো বিস্তৃত। শুক্রবার রাতে ঢাকার একটি হোটেলে চীনা নববর্ষ বসন্ত উৎসব-২০২৩
রিজার্ভ চুরির মামলা বাতিলের জন্য আসামিদের দু’টি আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন নিউ ইয়র্ক আদালত। আর এর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউ ইয়র্ক থেকে বাংলাদেশের রিজার্ভ চুরির মামলা চালাতে
গত বছর র্যাব এবং এর কয়েকজন সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলেও এখন সংস্থাটি ভালো কাজ করছে বলে মনে করছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় সফররত মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক মার্কিন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সঙ্গে বন্ধুত্বকে শক্তিশালী করার বার্তা দিয়েছেন। রোববার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন এবং পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের
ক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু ঢাকা ও ওয়াশিংটনের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বাড়াতে শনিবার ঢাকায় আসবেন। বৃহস্পতিবার (১২ জানুয়ারি) মার্কিন দূতাবাস এক
মিয়ানমারে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোঃ মনোয়ার হোসেন। বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তিনি বিদায়ী রাষ্ট্রদূত মঞ্জুরুল করিম খান চৌধুরীর স্থলাভিষিক্ত হবেন। মনোয়ার হোসেন বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) ২০তম
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশ তার ভারসাম্যপূর্ণ পররাষ্ট্রনীতির মাধ্যমে বৈশ্বিক শক্তি যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয়ের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখছে, যদিও এটি একটি ‘চ্যালেঞ্জিং’ কাজ। তিনি বলেন, ‘এটা
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১৪টি বাড়ি নিয়ে দেশের একটি জাতীয় দৈনিকে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে দাবি করেছেন ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ খান। আজ বুধবার
বাংলাদেশের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষমতাসীন বাইডেন প্রশাসনের আগ্রহ বাড়ছে। গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের মতো মূল্যবোধ সমুন্নত রাখা, ভূরাজনৈতিক স্বার্থ এবং কৌশলগত কারণে ওয়াশিংটনের এই মনোযোগ বৃদ্ধি বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও পররাষ্ট্র