বাংলাদেশের কোনো দলের বিরুদ্ধে বা কোনো দলের পক্ষে অবস্থান নেয়নি যুক্তরাষ্ট্র। বাংলাদেশিরা যেন স্বাধীনভাবে তাদের নেতৃত্ব নির্বাচন করতে পারে- এটিই যুক্তরাষ্ট্রের প্রত্যাশা। ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের মুখপাত্র ব্রায়ান শিলার বুধবার সকালে সাংবাদিকদের
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক পররাষ্ট্র দফতরের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আফরিন আখতার বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রোহিঙ্গাদের স্বেচ্ছায় নিরাপদ এবং মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসন চায়। রোহিঙ্গাদের কোনোমতেই জোর করে মিয়ানমারে পাঠানো যাবে
বাংলাদেশে নির্বাচন ইস্যুতে অবস্থানের কোনো পরিবর্তন করেনি জাতিসংঘ। মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরাঁর মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিক এ কথা জানিয়ে আবারও বলেছেন, বাংলাদেশে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চাই আমরা। একই সঙ্গে
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন রোহিঙ্গা শরণার্থীবিষয়ক উচ্চ পর্যায়ের আঞ্চলিক বৈঠকে যোগ দিতে বর্তমানে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অবস্থান করছেন। আগামী মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) এই সম্মেলনটি শুরু হবে। সোমবার (১৬ অক্টোবর)
নিজ নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে অতিরিক্ত সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে বৃহস্পতিবার এ সতর্কতা জারি করা হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে সংঘর্ষ-সহিংসতার পাশাপাশি অপরাধ
ঢাকা সফররত যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনী প্রতিনিধিদল আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলটির নেতাদের সাথে বৈঠকে বসেছে। এর আগে শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে মার্কিন প্রতিনিধিদলের ৩ সদস্য
আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে বাংলাদেশ কোনো বড় বৈশ্বিক উদ্যোগে যোগ দেবে না বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বাংলাদেশ রিজিওনাল কমপ্রিহেনসিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপে (আরসিইপি) যোগ দেবে কি না
কে বাংলাদেশের আসল বন্ধু আর কে বন্ধুত্বের নামে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, নির্বাচনের অজুহাতে হস্তক্ষেপ করে তা বাংলাদেশিরাই জানে। যুক্তরাষ্ট্রকে ইঙ্গিত করে এ কথা বলেছেন বাংলাদেশে চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। বুধবার (১১
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে মার্কিন প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকে সিইসি
আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো দেশের কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার আশঙ্কা নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো: শাহরিয়ার আলম। গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বাংলাদেশের উপর সম্ভাব্য অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞার ইঙ্গিত বিষয়ে