গত কয়েক দিন ধরে দেশের বিভিন্ন জেলায় বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। যা আজও অব্যাহত রয়েছে। এদিন দেশের বিভিন্ন স্থানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছুঁইছুঁই। দেশের সাত বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তাপপ্রবাহ। এ
টানা বৃষ্টিতে চুয়াডাঙ্গায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত শুক্রবার রাত থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি ও মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়। একইসাথে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাচ্ছে। টানা বৃষ্টি ও বাতাসের তীব্রতায় জনজীবন স্থবির
স্থল নিম্নচাপের প্রভাবে গত দুইদিন ধরে সারাদেশে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আজ রবিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত ঢাকায় ৩২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এ সময়ে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে পটুয়াখালীতে, ২২৩ মিলিমিটার।
যশোর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত স্থল নিম্নচাপটি উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে শনিবার সকাল ৯টায় একই এলাকায় গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি আরো উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে বলে শনিবার এক
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া লঘুচাপটি এখন সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। আজ শুক্রবার রাতে এটি নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। আর এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টি হতে পারে। এতে করে গরম খানিকটা কমতে পারে
পশ্চিমমধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করা নিম্নচাপটি গভীর নিম্নচাপে রূপ নিয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এজন্য চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক
বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত লঘুচাপটি সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। ফলে দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোতে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শনিবার আবহাওয়াঅধিদপ্তরের এক সতর্ক বার্তায় এই তথ্য জানানো হয়েছে। সতর্ক বার্তায়
পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিতে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় বিধ্বস্ত দেশের কয়েকটি জেলা। এরই মধ্যে চলতি মাস সেপ্টেম্বরেও দেশের কিছু অঞ্চলে আবারো বন্যার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। রোববার (১ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়ার
দেশের দুই অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শনিবার দুপুর ১টা
দেশের সব সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সঙ্কেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অফিস। ছয়টি জেলায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে দেশের। মঙ্গলবার সকালে এ তথ্য