গাজাভিত্তি ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ইসরাইলকে সহায়তা দানের জন্য রণতরির পাশাপাশি যুদ্ধবিমানও পাঠাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এছাড়া অন্যান্য সামরিক সাহায্যও বাড়িয়ে দিয়েছে। এদিকে হামাসও লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের লাদাখে ৩৭০ ধারা বিলোপের পর প্রথমবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিপুল সাফল্য পেয়েছে কংগ্রেস ও ন্যাশনাল কনফারেন্স । ২৬টি আসনের মধ্যে ১৯টিই জিতে নিয়েছে এই দুই দল। মাত্র দুটি আসনে জিততে
মহুর্মুহু সংঘর্ষে উত্তাল ফিলিস্তিন-ইসরায়েল। এখন পর্যন্ত উভয় দেশে নিহতের সংখ্যা এক হাজার ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছে কয়েক হাজার। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ইসরায়েলের ওপর হামলায় হামাসের
ইসরাইলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা আনুষ্ঠানিকভাবে সেখানে যুদ্ধাবস্থা ঘোষণা করেছে। এর মাধ্যমে দেশটির সরকার গুরুত্বপূর্ণ সামরিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবে। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কার্যালয় জানিয়েছে, সরকারকে তাৎপর্যপূর্ণ সামরিক কার্যক্রম চালানোর অনুমোদন
ইসরাইল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ সৌদি-ইসরাইল সম্পর্ককে প্রভাবিত করতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্তনি ব্লিঙ্কেন। তিনি বলেন, সৌদি-ইসরাইল সম্পর্ক স্বাভাবিকিকরণের প্রক্রিয়া দেখে হামাস এ যুদ্ধ শুরু করতে পারে। তাদের এ আক্রমণ
ইসরাইলের ভেতরে ঢুকে হামলা চালানো গাজাভিত্তিক ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের যোদ্ধারা নতুন করে অস্ত্রের সরবরাহ পেয়েছে। তারা দক্ষিণ ইসরাইলের আরো নতুন স্থানে পৌঁছে গেছে। হামাসের এ হামলায় এখন পর্যন্ত ৬০০
আফগানিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দুই হাজার ছাড়িয়েছে। রোববার তালেবান সরকারের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট ও দ্য হিন্দু এই খবর জানিয়েছে। শনিবার দেশটিতে ছয় দশমিক তিন মাত্রার ভূমিকম্প
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেছেন, অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা বেড়ে ২৫৬-তে দাঁড়িয়েছে। একই সাথে বলা হয়েছে, হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে চলমান সামরিক উত্তেজনায় কমপক্ষে ১ হাজার ৮০০ জন আহত
ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস ও ইসরাইলের চলমান লড়াইয়ের জেরে জরুরি বৈঠকের ডাক দিয়েছে জাতিসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ। রোববার (৮ অক্টোবর) এই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে। এক বিবৃতিতে জাতিসঙ্ঘ থেকে এ তথ্য জানানো
আমাদের শান্তিময় গাজার সকালটি হঠাৎ করেই আগুন আর অবিরাম বিস্ফোরণে ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে। যা ২ দশমিক ৩ মিলিয়নেরও বেশি (২৩ লাখ) বাসিন্দাকে দুর্দশার মেঘে আচ্ছন্ন করে রেখেছে। যুদ্ধবিমানগুলোর ঘোরাঘুরির শব্দ