গাজার হাসপাতালে নির্মম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় আরব ও মুসলিমবিশ্বকে সেখানকার অধিবাসীদের সহযোগিতায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়। মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) রাতে এক বিবৃতিতে ইসরাইলের হামলা ও দখলদারিত্ব প্রতিরোধে ফিলিস্তিনিদের
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সাথে সঙ্ঘাতে সরাসরি ইসরাইলের পক্ষে অবস্থান যুক্তরাষ্ট্রের। গাজায় আগ্রাসন চালাতে ইসরাইলে দ্রুত অস্ত্র ও গোলাবারুদ পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন। মার্কিন প্রশাসনের
খাদ্য-বিদ্যুৎ-পানি ও জ্বালানিবিহীন গাজা। ইসরাইলি বোমায় বিধ্বস্ত জনপদ। কমপক্ষে ১০ লাখ মানুষ উদ্বাস্তু জীবন যাপন করছেন। তাদের জন্য এখন পাঠানো হচ্ছে মাত্র ২০ ট্রাক ত্রাণ। খবর বিবিসির। মিশর-গাজা সীমান্ত রাফাহ
গাজা উপত্যকার আল-আহলি হাসপাতালে ইসরায়েলের প্রাণঘাতী হামলায় ৫ শতাধিক নিহত হওয়ার ঘটনায় তিন দিনের জাতীয় শোক ঘোষণা করেছে তুরস্ক। ১৮ অক্টোবর, বুধবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়িপ এরদোয়ান এই ঘোষণা দিয়েছেন।
মিসরের প্রেসিডেন্ট গাজায় ত্রাণ সহায়তা পৌঁছাতে রাফা ক্রসিং খুলে দিতে রাজি হয়েছেন, যেখানে ত্রাণবাহী ২০টি পর্যন্ত ট্রাক যেতে পারবে। আগেরদিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ ঘোষণা দেয়ার পর মিসরের দিক
মিসর ও লিভারপুল ফুটবলার মোহাম্মদ সালাহ গাজায় ‘গণহত্যা’ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ছিটমহলে অবিলম্বে মানবিক সাহায্যের অনুমতি দেয়া উচিত। ইসরাইল-ফিলিস্তিন সঙ্ঘাত অব্যাহত থাকায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেয়া এক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশ্যে টেলিভিশন ভাষণ দিবেন বলে হোয়াইট হাউজ জানিয়েছে। ওই ভাষণে তিনি ইসরাইলে হামাসের হামলার জবাব এবং ইউক্রেনে রাশিয়ার নিষ্ঠুর যুদ্ধের বিষয়টি নিয়ে কথা বলবেন
ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস-নিয়ন্ত্রিত গাজা উপত্যকা নিয়ে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর পরিকল্পনাকে নাৎসিদের ইহুদি নিধনের সাথে তুলনা করে ইসরাইলের এক পার্লামেন্ট সদস্য শাস্তির মুখে পড়েছেন। দেশটির ইথিকস প্যানেল তাকে সাসপেন্ড
গাজার হাসপাতালে ভয়াবহ রকেট হামলায় ৫০০ জনের মৃত্যুর খবরে গোটা বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠেছে। তার মধ্যে এবার ভিডিও বার্তায় মুখ খুললেন নোবেল পুরস্কার জয়ী মালালা ইউসুফজাই। তিনি জানিয়েছেন, ‘গাজার আল
মৃত্যুর ভয় দেখা দিয়েছে ফিলিস্তিনি শিশুদের মনে। পরিচয় যেন হারিয়ে না যায় তাই হাতের তালুতে নিজের নাম লিখে রাখছে অবুঝ প্রাণগুলো। প্রতি ঘণ্টায় চোখের সামনে একের পর এক প্রিয় মানুষকে