গাজায় ইসরাইলি অভিযান নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে আনা দুটি প্রস্তাবই বাতিল হয়ে গেছে। রাশিয়ার আনা প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য ভেটো দিয়েছে। আর যুক্তরাষ্ট্রের আনা প্রস্তাবে রাশিয়া ও চীন ভেটো দিয়েছে। রাশিয়ার
হামাস সন্ত্রাসী দল নয়, তারা মুক্তিকামী সংগঠন বলে সময়ের সবচেয়ে জোরালো মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তৈয়ব এরদোগান। তিনি বলেন, ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলন হামাস কোনো সন্ত্রাসী সংগঠন নয়। বরং
যুক্তরাষ্ট্রের মেইন অঙ্গরাজ্যের লিইস্টনে এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২২ জনে দাঁড়িয়েছে। রয়টার্স এই খবর জানিয়েছে। এর আগে সিএনএন নিহতের সংখ্যা ১৬ এবং আহত ৫০ থেকে ৬০ জন বলে জানিয়েছিল।
ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি করেছে ইসরাইলের সামরিক বাহিনী। বুধবার (২৫ অক্টোবর) ইসরাইলভিত্তিক গণমাধ্যম টাইমস অফ ইসরাইলের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরাইলের
জাতিসঙ্ঘ কর্মকর্তাদের আর ভিসা দেবে না ইসরাইল। জাতিসঙ্ঘে নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত গিলাদ এরদানের উদ্ধৃতি দিয়ে ইসরাইলি মিডিয়া এ তথ্য জানিয়েছে। জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব অ্যান্টোনিও গুটেরেস ‘হামাসের হামলা বিনা কারণে হয়নি’ এবং
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়েব এরদোগানের সাথে ফোনালাপকালে অবরুদ্ধ গাজা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতির আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন। মঙ্গলবার ক্রেমলিন এ কথা জানিয়েছে। ক্রেমলিন জানায়, এ সময় তারা ‘গাজা
লেবাননের দূতাবাস থেকে অফিস স্টাফ ও কূটনীতিকদের পরিবার-পরিজনকে দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে সৌদি সরকার। ইসরাইল ও লেবাননের হিজবুল্লাহ যোদ্ধাদের মধ্যে যখন প্রতিদিন হামলা পাল্টা হামলার ঘটনা বাড়ছে তখন সৌদি আরব এই
এবার প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি শাংফুকে বরখাস্ত করেছে চীন। জনজীবন থেকে আড়ালে চলে যাওযার প্রায় দুই মাস পর শাংফুকে আনুষ্ঠানিকভাবে বরখাস্তের ঘোষণা দিলো প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সরকার। এর আগে চলতি বছরের জুলাই
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের নির্বিচার বিমান হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৭০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনির প্রাণহানি ঘটেছে। গত ৭ অক্টোবর হামাসের সাথে ইসরাইলের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর উপত্যকায় ইসরাইলি হামলায় এক
জাতিসঙ্ঘপ্রধান অ্যান্টোনিও গুটেরেস ‘হামাসের হামলা বিনা কারণে হয়নি’ এবং ‘ফিলিস্তিনি জনসাধারণ ৫৬ বছর ধরে দখলদারিত্বে ফাঁসে আবদ্ধ হয়ে আছে, রাজনৈতিক সমাধানের মাধ্যমে তাদের দুর্দশা অবসানের আশা মিলিয়ে যেতে দেখেই এমন