দুটি মানুষের জীবনে খুদে কারও উপস্থিতি যেন বেঁচে থাকার মানে আরও বাড়িয়ে তোলে। তবে চাইলেই কি তা সব সময় হয়? আধুনিক জীবনযাত্রা, বেশি বয়সে বিয়ে, অনিয়মিত খাওয়াদাওয়া ও মানসিক চাপ
ব্যাক পেইন মানে অসহনীয় যন্ত্রণা। স্বাভাবিক জীবনযাপনের প্রতি পদে পদে বাধা। এটা শুধু বয়স্কদের নয়, তরুণ-যুবক থেকে সব বয়সীরা এ সমস্যায় ভুগতে পারে। ব্যাক পেইন শুধু পিঠে ও মেরুদণ্ডে যন্ত্রণা
কম ঘুম যেমন স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ঠিক তেমনি বেশি ঘুমও ডেকে আনতে পারে বিপদ। শরীর সুস্থ থাকতে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের রোজ ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। তার মধ্যে রাতের ঘুম সবার
বর্ষা মানেই আর্দ্র আবহাওয়া। আর এই ভেজা আবহাওয়ার কারণে শখের কাঠের আসবাব নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বর্ষায় নানা রোগব্যাধি থেকে নিজেকে সুরক্ষার জন্য যেমন বাড়তি যত্ন দরকার, তেমনি ঘরের আসবাব
ছোট বড় সবাই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় ভুগে থাকেন। তৈলাক্ত ও ভারী খাবারই মূলত এর জন্য দায়ী। শুরুতে সচেতন না হলে এ সমস্যা পরবর্তী সময়ে আলসারে রূপান্তর হওয়ার আশঙ্কা থাকে। অনেকেই এটা
স্নিগ্ধ ভোর, তপ্ত দুপুর, এমনকি বৃষ্টি বিকেলেও পারফিউমের ব্যবহার অপরিহার্য। দিন-রাতের কর্মব্যস্ততা আর ছোটাছুটিতে নিজেকে সতেজ রাখতে পারফিউমের বিকল্প নেই। তা ছাড়াও ঘামের দুর্গন্ধ দূর করে সারাদিন ফুরফুরে থাকার ভরসা
প্রতিটি মানুষের শরীরে প্রাকৃতিকভাবে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা থাকে। যার কাজ হলো শরীরের ক্ষতি করে এমন কিছু, ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদি প্রবেশ করতে চাইলে তার সাথে লড়াই করে তাকে বাধা দেয়া।
গুণের বাহারে মিষ্টি কুমড়া অন্য যেকোনও সবজির থেকে আলাদা। ত্বক-চুলের উন্নতি থেকে হজমশক্তি বাড়ানো, একাধিক উপকারিতা রয়েছে কুমড়ার। ১. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে: কুমড়া ভিটামিন এ ও ভিটামিন সি-তে ভরপুর। পাশাপাশি
আমরা যেসব খাবার খাই, তারই প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরে। এ কারণে সুস্থ থাকতে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার। খাবার থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি গ্রহণ করে আমাদের শরীর। বছরের
নিরামিষ বা আমিষ যে কোনো রান্নায় স্বাদ বাড়াতে ধনেপাতার জুড়ি মেলা ভার। ডাল, তরকারির মতো রোজকার খাবার থেকে মুড়ি মাখা, ফুচকার মতো মুখরোচক খাবার, সর্বত্রই ধনেপাতার অবাধ যাতাযাত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম