ওজন কমাতে অনেকেই দিনের পর দিন গ্রিন টি পান করেন। কেননা গ্রিন টিতে থাকে পলিফেনল, যা চর্বি জারণ বা ফ্যাট অক্সিডেশন প্রক্রিয়াকে ভালো করে। এতে থাকা ক্যাটাচিন শরীরের বিভিন্ন উপকারের
কলা শরীরের জন্য খুবই উপকারী । এতে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি৬, পটাশিয়াম, ফাইবারসহ একাধিক পুষ্টিগুণ থাকে। শরীরের তাৎক্ষণিক শক্তি বাড়াতেও কলার জুড়ি নেই। অনেকের মতে, অতিরিক্ত কলা খেলে ওজন বাড়ে।
ওজন কমাতে ব্যয়ামের পাশাপাশি মানতে হয় সঠিক খাদ্যাভ্যাস। এদিকে ওজন বাড়তে শুরু করলে প্রথমে পেটে মেদ বৃদ্ধি পায়। পেটের চর্বি জমলে তা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ব্যায়াম আর খাদ্যতালিকার দিকে
সকালের নাস্তা না করলে হয়ত ওজন কমানো সম্ভব- এমনটি ভেবে থাকেন অনেকে। তবে এটি একদমই ভুল ধারণা। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বিপাকক্রিয়ার হার বেশি থাকায় যা খাওয়া হয় সবই
সকালের নাশতা দিনের প্রথম খাবার হিসেবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সকালের নাশতা বিপাকে সহায়তা করে ও দৈনন্দিন কার্যকলাপের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। এ কারণে সকালের নাশতায় এমন কোনো খাবার রাখা উচিত
মানবদেহের জন্য ভিটামিন ডি একটি অপরিহার্য উপাদান। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়, ভিটামিন ডির ঘাটতি হলে অটোইমিউন ডিজঅর্ডারের ঝুঁকি বাড়ে। এমনকি ভিটামিন ডির অভাবে মাংশপেশি ও হাড় দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই
বহু শতাব্দী ধরে আয়ুর্বেদিক ওষুধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে হলুদ দুধ।এটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী।উপাদান দুটির মধ্যে দুধ হলো সুষম খাদ্য। আর হলুদ হলো আয়ুর্বেদের শ্রেষ্ঠ অ্যান্টিবায়োটিক। ফলে এই
যেকোনো ভর্তাই হোক না কেন, সরিষার তেল ছাড়া যেন অসম্ভব। এছাড়া সরিষার তেলের ডিম ভাজা, মুড়ি মাখানো যেন অমৃত। সরিষার তেল খাওয়া খুবই স্বাস্থ্যকর। এর পাশাপাশি শরীরে সরিষার তেল ব্যবহারেরও
দিনের প্রথম খাবার হলো সকালের নাস্তা। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই সকালের নাস্তার জন্য খাবার নির্বাচনের সময় অত্যন্ত সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দেন বিশিষ্ট পুষ্টিবিদরা। তাদের কথায়, সকালের খাবার নিয়ে সচেতন না
প্রাপ্তবয়স্ক নারীর মাসের একটি নির্দিষ্ট সময়ে পিরিয়ড হয়ে থাকে। এ সময়ে হরমোনাল নানা তারতম্যের কারণে নারীর শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা বা অস্বস্তি দেখা দিতে পারে। কারও পেটে অতিরিক্ত ব্যথা হতে