প্রকৃতিতে শীতে আসি আসি করছে। এই সময়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। এই কারণেই বেশিরভাগ মানুষ সর্দি, কাশি, গলাব্যথা, জ্বর ইত্যাদি সমস্যায় ভোগেন। এর মধ্যে আবার করোনার
শীতের সবজিতে রয়েছে বহুবিধ ঔষধি গুণ। এগুলো স্বাদ ও পুষ্টিমানেও অনন্য। এ জন্য প্রতিদিনের খাবারে শীতের সবজিকে প্রাধান্য দিতে হবে। সচেতনভাবে যদি এ সবজি খাওয়া হয়, তাহলে এর পুষ্টি উপাদান
আমরা অনেকেই ওজন কমানোর জন্য খাদ্যাভ্যাসে অনেক পরিবর্তন করে থাকি। যার ফরে শরীরে কার্বোহাইড্রেট ও অন্যান্য পুষ্টিগুণের অভাব দেখা দেয়। সেই সময় আমরা যদি অতিরিক্ত লেবুর রস পান করে থাকি
ফল হিসেবে কিউই অনেকটা অপরিচিত। দেখতেও ছোট্ট একধরনের ফল। তবে গুণাগুণ অনেক। একটি কিউই ফল আমাদের শরীরের নানা প্রয়োজন মেটায়। এটা অত্যন্ত সুস্বাদু একটি ফল। গ্রীষ্মপ্রধান দেশে কিউই ভালো জন্মায়।
শরীরের বিকাশের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার প্রয়োজন। কিন্তু এই ব্যস্ত জীবনে মানুষ প্রায়ই ভুল খাদ্যাভ্যাস অনুসরণ করেন। যার ফলে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আর খাদ্যাভ্যাসের ওপর নির্ভর করে ত্বকের
আমেরিকানদের সকালে উঠেই ব্ল্যাক কফি খেতে হবে। ব্ল্যাক কফি ছাড়া চলবে না। ক্রিম কফি, মিল্ক কফি, অথবা ব্ল্যাক কফি, যেভাবেই পান করুন না কেন, মুডকে রিফ্রেশ এবং শরীর ও মন
পূজা মানেই জম্পেশ পেটপূজো। পাতে হরেক পদের ভিড়ে মিষ্টি না হলে তো চলেই না। রইলো স্মৃতি সাহার পূজার চার পদ। সন্দেশ উপকরণ দুধ ১ লিটার, চিনি ১ কাপ, ঘি ২ চা
ডিম কমবেশি সবারই পছন্দের তালিকায় রয়েছে। সুস্বাদু ও পুষ্টিকর খাবার হলো ডিম। কেউ সেদ্ধ খান, কারও পোচ পছন্দ, কেউ বা ডিমের অমলেট পছন্দ করেন। তবে একেকজনের ডিম খাওয়ার পদ্ধতি একেক
সাদা মাংসে মায়োগ্লোবিন নামে এক ধরনের আয়রন বা লোহাযুক্ত প্রোটিন কম থাকে, আয়রনের রং যেহেতু লাল তাই মায়োগ্লোবিন কম থাকার জন্য সাদা মাংসের রং হালকা থাকে। সাদা মাংস সাধারণত পোলট্রি
প্রতিদিন অন্তত একটি ডিম খান না, এমন মানুষ খুব কমই আছে। কিন্তু কেন এই ডিম খাওয়া বা ডিম খেলে আসলে কি কি উপকার হচ্ছে শরীরে সেটা আমরা আসলেই জানি না।