দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আবারো বাড়িয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৫১৬ টাকা বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৯৯ হাজার ১৪৪ টাকা, যা
বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, রমজানের শুরুতে মানুষ হুমড়ি খেয়ে বাজার কেনে তাই কিছুটা বাজার ঊর্ধ্বগতি হয়, তবে তা ক্রমান্বয়ে কমে এসেছে। দাম কমায় ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শিথিল করা হয়েছে,
চাকরি থেকে অবসরে গিয়ে কিভাবে চলবেন। এ নিয়ে দুশ্চিন্তা ছিল না মধ্যবিত্তের। সারাজীবনের চাকরি শেষে এককালীন যে অর্থ পেতেন তা নির্বিঘ্নে সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগ করতেন। অবসরে যাওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কেউ তিন মাস
রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম আরও এক টাকা বাড়ানো হয়েছে। এখন থেকে প্রতি ডলারের বিপরীতে ১০৫ টাকা পাবেন রপ্তানিকারকরা। এত দিন যা ছিল ১০৪ টাকা। তবে অপরিবর্তিত থাকবে প্রবাসী আয়ের রেট।
রোজা ঘিরে বাজারে সব ধরনের পণ্যের দামে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। বাড়ানো হয়েছে দাম। সরবরাহ ঠিক থাকলেও ইফতার ও সেহরিতে চাহিদা বাড়ায় প্রতিকেজি গরুর মাংসের দাম ১০০ টাকা বাড়িয়ে ৭৫০ ও
ভোলায় অবস্থিত সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের (এসজিসিএল) আওতাধীন বাপেক্স শাহবাজপুর গ্যাস ক্ষেত্রের উদ্বৃত্ত গ্যাস দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের শিল্প প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা হবে। উদ্বৃত্ত এই গ্যাস কম্প্রেসড করে মাদার-ডটার পদ্ধতিতে ক্যাসকেড
শুধু ফেব্রুয়ারি মাসেই খাদ্যপণ্যের মূল্যস্ফীতি হয়েছে ২৫ শতাংশের বেশি। আর ওই মাসের হিসেবে ঢাকায় চারজনের একটি পরিবারের সাধারণ খাবার খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ২২ হাজার টাকার বেশি। সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারকে এখন
ডিম এখন আর সাশ্রয়ী মানের প্রোটিনের উৎস নয়। কারণ ঢাকার বাজারে প্রতি ডজনের দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫০ টাকায়। ভোক্তা অধিকার গ্রুপ বলছে, অস্বাভাবিকভাবে উচ্চমূল্যের কারণে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলো ইতোমধ্যেই মুরগি
বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ কমছেই। গত এক বছরে এ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলার কমে গেছে। গত বছরের ২২ মার্চ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ছিল যেখানে ৪৪.২৮ বিলিয়ন ডলার,
ইফতারিতে ফল যেন বাঙালির নিত্য উপাদান। ফল ছাড়া যেন ইফতারি জমেই না। স্বাস্থ্যবিদরাও সারাদিন রোজা রাখার পর ভাজা-পোড়া না খেয়ে ফল-ফলাদি, জুস খাওয়ার পরামর্শ দেন। কিন্তু সব কিছুর দাম বৃদ্ধির