এসব এলাকার মুসলমানরা সৌদি আরবের সঙ্গে একই দিন রোজা শুরু করেন; একই দিন ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহাউদযাপন করেন।
প্রতিবারের মতো এবারও সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে দেশের বেশ কিছু জায়গায় পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হচ্ছে।
এসব এলাকার মুসলমানরা সৌদি আরবের সঙ্গে একই দিন রোজা শুরু করেন; একই দিন ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহাউদযাপন করেন।
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল আজহা উদযাপন করছে বরিশাল বিভাগের ২০ হাজারেরও বেশি পরিবার। বরিশাল সদরছাড়াও বাবুগঞ্জ ও মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলার ৫ হাজার পরিবার এবং বরগুনা, পটুয়াখালী ও ভোলার ১০–১৫ হাজার পরিবার ঈদুলআজহা উদাযপন করছে বলে জানান মুসল্লিরা।
এসব এলাকায় আজ বুধবার সকল ৮টা থেকে সাড়ে ৮টার মধ্যে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এরপর নিয়ম মেনে শুরু হয় পশুকোরবানি।
বরিশাল নগরের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব হরিণাফুলিয়া চৌধুরী বাড়ি শাহ্–মমতাজিয়া জামে মসজিদের ঈমাম মাওলানা আবুজাফর বলেন, ‘আমরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে কোরবানি করি– বিষয়টা এমন নয়। মূলত আরবি তারিখ মেনে চলারজায়গা থেকে এটা করা হয়। সে হিসেবে আজ ঈদুল আজহার নামাজ সমাপ্ত করেছি। এরপর পশু কোরবানি করেছি।
বরিশাল নগরের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের তাজকাঠী হাজীবাড়ি শাহ সুফি জাহাগীরিয়া জামে মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতিআমির হোসেন জানান, ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণ সাগরদী, তাজকাঠীসহ আশপাশের প্রায় ৫০০ পরিবার আজ ঈদ পালনকরছে। ঈদের জামাত শেষে তারা মহান সৃষ্টিকর্তার নামে পশু কোরবানিসহ অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা পালন করছেন। এভাবেবিভাগের অন্তত ২০ হাজার পরিবারের ১ লাখ মানুষ আজ ঈদ উদযাপন করছেন বলেও জানান তিনি।
এছাড়া দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলার লোকজন ঈদ উদযাপন করেন।