শনিবার, ১১:১৮ অপরাহ্ন, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।

পেঁয়াজ-চিনি-আটার দাম বেড়েছে, কমল আলুর

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৭৯ বার পঠিত

বাজারে পেঁয়াজ, আটা ও চিনির দাম বেড়েছে, কমেছে আলুর দাম। অন্যান্য পণ্যের দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার ঘুরে দামের এমন চিত্র দেখা গেছে।

এদিন দেখা যায়, আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে শীতকালীন সবজি। আকারভেদে বাঁধাকপি ও ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৫০-৬০ টাকায়। শসা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকায়। কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকায়, কাঁচা কলার হালি ৪০ টাকা, লেবুর হালি ১৫-২০ টাকা। লম্বা বেগুনের কেজি ৬০-৭০ টাকা, গোল বেগুন ৮০-৯০ টাকা ও টমেটো ১০০-১২০ টাকা।

এ ছাড়া শিমের কেজি ৪০-৬০ টাকা, করলা ৬০-৮০ টাকা, চাল কুমড়া প্রতিটি ৫০-৬০ টাকা, লাউ প্রতিটি আকারভেদে ৫০-৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৫০-৫৫ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০, পটল ৬০, ঢেঁড়স ৬০, কচুর লতি ৭০-৮০, পেঁপে ৩০-৪০, বরবটি ৬০-৮০ ও ধুন্দুল ৬০-৭০ টাকা কেজি। ১১ নম্বর বাজারের সবজি বিক্রেতা আল আমিন বলেন, ‘সবজির সরবরাহ ভালো। আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।’

এদিকে বাজারে কমেছে আলুর দাম। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩৫ টাকায়। এক সপ্তাহ আগে ২৫ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হতো। পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৫-৬০ টাকায়। সাত দিন আগেও কেজি ছিল ৪৫ থেকে ৫৫ টাকা। রসুনের কেজি ১২০-১৩০ টাকা। আদা ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

১১ নম্বর বাজারের আলু-পেঁয়াজ বিক্রেতা মো. কবির বলেন, ‘আলুর উৎপাদন ভালো হওয়ায় দাম কমেছে। সরবরাহ কম থাকায় পেঁয়াজের দাম বেড়েছে।’

বাজারে খোলা চিনি প্রতি কেজি পাওয়া যাচ্ছে ১২০ টাকায়। প্যাকেটজাত চিনির কেজি ১২৫-১৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাল চিনির কেজি ১৪০ টাকা।

বাজারে খোলা আটার কেজি ৬৫ টাকা। কেজিতে বেড়েছে পাঁচ টাকা। প্যাকেটজাত আটা কেজিপ্রতি ৭২-৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দুই কেজির প্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। দেশি মসুরের ডালের কেজি ১৩০-১৪০ টাকা। ভারতীয় মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা।

সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকায়। পাঁচ লিটারের বোতল ৯২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এসব বাজারে লবণের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকায়।

আগের দামে বিক্রি হচ্ছে ফার্মের মুরগির ডিম। ফার্মের লাল ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ২১০-২২০ টাকা। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ১৮০-১৯০ টাকা।

বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৬৮০-৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খাসির মাংসের কেজি ৮৫০-৯০০ টাকা। ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৫০-১৬০ টাকায়। কমেছে সোনালী মুরগির দাম। কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-২৭০ টাকায়। লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-২৬০ টাকায়।

মুরগি বিক্রেতা মো. রুবেল বলেন, ‘সরবরাহ ভালো থাকায় কম দামে মুরগি বিক্রি করছি। আগের দামে বিক্রি হচ্ছে লেয়ার মুরগি। শীতকালে মুরগির উৎপাদন কম হলে দাম বাড়ে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com