নীরব অন্তর্জ্বালা কত সহস্র সয়ে গেছি
আগলে নিয়েছি নির্দ্বিধায় কুঞ্জবনে, এখন আর আলাদা করে অনুভুতিই জাগে না
কিবা সুখ কিবা দুখ্ সবই কেমন টান টান সমান্তরাল,
কি মান কি অপমান তার বোধ গিলে নিয়েছি সেইদিন,
যেদিন নিজেকে ঘোষণা দিয়েছি গনমঞ্চে
আমি মানুষ নই।
বিশ্বাস কোন সস্তা বস্তু নয়
তাই না হয় আপন বিশ্বাস আপনাতেই থাকুক
সত্য নগ্ন সরলতার গায়ে চিবুক যতই মারনা কেন
বিশ্বাস যেন আরো শক্ত ও পরিপক্ক হয় তোমাদের পাপে
বাকিটা আমার শুদ্ধতায়,
দেইনি তো কোথাও ফাঁকি ভালোবাসাহীন ঘরে
শুধুই চামড়ার ঘর্ষণেই তার কাছে পায় পূর্নতা,
আমি সেই ঘরকে মনে করি নরকের সমান।
যে সরলতায় গেঁথে দিয়েছ অদ্ভুত সুন্দর নিখুঁত মিথ্যে কথার গাঁথুনিতে
সরল মনে চরেই বেঁধেছিলাম ঘর
প্রতিদিন নাকি সুর্য উঠে কিন্ত কই
আমার পৃথিবীতে আজও কোন সূর্য উঠেনি তো,
দেখিনি তো রবির কিরন এইটুকু
ফোটেনি তো ঘরকোণে হাসি,
যা কিছু ছিলো সবই মিথ্যে রঙিন জলে ডুবানো,
সরলতার পরাজয় তো এখানেই,
অচেনা রঙিন মাতাল জলে,
সেখানেই হয় সরলতার অহংকার।