এওয়ার্ড প্রাপ্তির আনন্দ।
মহান করুণাময়ের অসীম আশীর্বাদের জন্য আবার এসেছি আমাদের অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে তাঁকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনে। সত্যি আজ একটি কথা হৃদয় গহীন, শুধুই ফাপিয়ে বলতে চায়। “রাখে সৃষ্টিকর্তা মারে কে”? বলতে চাইছি, আজ আমার “মাই ডিয়ার হাসবেণ্ড মি: জেমস টিপু বাড়ৈ” তাঁর জীবনের জন্য আমার পরমারাধ্য সৃষ্টিকর্তার গৌরব করছি। আজ আমি অভিভূত মি: বাড়ৈ তাঁর কাজের স্থান নিউইয়র্ক J.F.K এয়ারপোর্ট ERMC Aviation এর কাস্টমার সার্ভিস এ দক্ষতা এবং সততার সহিত কাজের গৌরব অর্জনে গৌড়বাজ্জল এওয়ার্ডে ভূষিত হয়েছেন। সত্যিই এওয়ার্ডটি যেন নিজেকে তথা সমগ্র বাংলাদেশের গৌরব বয়ে এনেছে। আজ আমি অভিভূত, কৃতজ্ঞ আমার পিতা ঈশ্বরের নিকটে আমার হাসবেণ্ডের এই কৃতিত্বের কারণ। অনুরোধ সকলের নিকটে ওকে তথা আমার একটি মাত্র সন্তান জর্জ বাড়ৈকে আমার পরিবারকে আপনাদের প্রার্থনায় ধরে রাখবেন প্লিজ।
বলাবাহুল্য এখানে উপস্থিত ছিলেন JFK এয়ারপোর্টের মহামান্য ডায়রেক্টর জেনারেল, ম্যানেজারগণ, সুপারভাইজারগণ আরও ভক্ত বৃন্দ। আসলে বলতে গেলে যেন ফুরাতে চায়না; বলছিলাম,
চার জন এওয়ার্ড প্রাপ্তির ছবি টাঙ্গিয়ে রাখা হয়েছে তাদের অফিস বোর্ডে, প্রচারিত হয়েছে তাদের ওয়েব সাইট এ, নিউজ পেপার এ। সেই সঙ্গে রয়েছে প্রশংসিত সার্টিফিকেট, $500 ডলার, সঙ্গে ভালবাসায় লেখা সুন্দর একটি কার্ড। গিফ্ট সে’তো বলার অপেক্ষা রাখেনা। ছিল ডেলিসিয়াস ফুড।
সত্যিই আমি এক্সাইটেড আমার জীবন সঙ্গির এই মহিমান্বিতের সমীপে।