প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের জ্বালানি সংকট সমাধানে সহায়তা করবে ভারত, এ বিষয়ে তারা আমাদের আশ্বাস দিয়েছে। এ ছাড়া দেশের ভেতরে খনিজ সম্পদের উৎপাদন বাড়াতে পেট্রোবাংলা দায়িত্ব পালন করবে।
তিন বছর পর এ সফরে আমাদের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এ সময় ভারত থেকে পেঁয়াজ, আদা রসুনসহ প্রয়োজনীয় সংকট সমাধানে ভারত সহযোগিতা করে আসবে।
এ সময় রেল যোগাযোগ, তথ্য প্রযুক্তি, জলবায়ু পরিবর্তনে জাতিসংঘে একমত হওয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে পেরেছি। এটি ছিল ঐতিহাসিক সফর। ভারতের সাথে আমাদের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এটি অব্যাহত থাকবে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৮ সেপ্টেম্বর মোট চার দিন সে দেশে সরকারি সফর করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সফরে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের মাধ্যমে অভিন্ন সীমান্ত নদী কুশিয়ারা থেকে ১৫৩ কিউসেক পানি প্রত্যাহারসহ সাতটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।
সফরে ভারতের উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের উন্নয়ন মন্ত্রী জি কিষাণ রেড্ডি, কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী এবং নোবেল বিজয়ী কৈলাশ সত্যার্থী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে পৃথকভাবে সাক্ষাত করেন।