রবিবার, ০৩:৪০ পূর্বাহ্ন, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৪ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
গৌরনদীতে দুটি যাত্রীবাহী বাস ও তেলবাহী লড়ির মধ্যে ত্রিমুখী সংঘর্ষে আহত ২০ ‘দিনের পর দিন অনির্বাচিত সরকারের হাতে দেশ চালাতে দিতে পারি না’ ট্রাইব্যুনালে প্রধান অভিযুক্তদের বিচার এক বছরের মধ্যে শেষ হবে : চিফ প্রসিকিউটর সাদপন্থী জিয়া বিন কাসিম গ্রেফতার গণহত্যার বিচার করাই আমার প্রধান দায়িত্ব: আসিফ নজরুল গৌরনদীর সন্ত্রাসী বাবলু খান গ্রেপ্তার সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা সাময়িক: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিবালয়ে আগুন গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ: রিজভী এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজায় বাসের ধাক্কা, নিহত বেড়ে ৬ ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরের প্রতিবাদ আইএসপিআরের

টানা পাঁচ দিনের শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত পঞ্চগড়ের জনজীবন

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৫ বার পঠিত

উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে দিন দিন বাড়ছে শীতের তীব্রতা। টানা পাঁচ দিন ধরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়েছে এ অঞ্চলে। দিনের বেলা রোদের কারণে শীত কম অনুভূত হলেও বিকাল থেকে তীব্র শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সকাল ৬টায় পঞ্চগড়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন একই তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।

তেঁতুলিয়া প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের সহকারী ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শনিবার সকালে বিভিন্ন এলাকায় হালকা কুয়াশা পড়তে দেখা গেছে। তবে উত্তরের হিমেল বাতাস শীতের তীব্রতা কয়েকগুণ বাড়িয়েছে। পৌষ মাসের মাঝামাঝি সময়ে তৃতীয়বারের মতো মৃদু শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়েছে উত্তরের এই জনপদ।

টানা শৈত্যপ্রবাহের কারণে গত কয়েকদিন ধরেই প্রচুর শীত পড়েছে পঞ্চগড়ে। সন্ধ্যার পর জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না মানুষ। ছিন্নমূল আর গ্রামীণ মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন।

সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ। মাঠে কৃষিকাজ প্রায় হচ্ছেই না। কনকনে শীতের তীব্রতা থেকে বাঁচতে অনেকেই বাড়ির আঙিনা ও ফুটপাতসহ চায়ের দোকানের চুলায় বসে আগুন পোহাচ্ছেন।

শ্রমিক রেজা করিম বলেন, ‘রাত থেকে ঠান্ডা বাতাস বইছে। ফলে সকালে কাজ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। তীব্র ঠান্ডায় পানিতে নেমে কাজ করায় হাত বরফের মতো হয়ে যায়। কিন্তু উপায় তো নেই। কাজ না করতে পারলে কী খাব। তাই পরিবারের কথা ভেবে কাজে যেতে হচ্ছে।’

ভ্যানচালক রাসেল বলেন, ‘সকালে ভ্যান নিয়ে বের হওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাতাসের কারণে খুব শীত লাগছে। ভ্যান চালানো যাচ্ছে না।’

এদিকে ঠান্ডার কারণে বেড়েছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। বিশেষ করে শিশু এবং বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com