বৃহস্পতিবার, ০৯:২৩ অপরাহ্ন, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ৪ঠা পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
নোটিশ :
মানব সেবায় নিয়োজিত অলাভজনক সেবা প্রদানকারী সংবাদ তথ্য প্রতিষ্ঠান।
শিরোনাম :
এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ যথাসময়েই হবে ইজতেমা, ছাড় পাবে না সহিংসতাকারীরা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ব্যাংকে ঢুকেছে ডাকাতদল, অভিযানে যৌথবাহিনী আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই: বদিউল আলম মজুমদার বাতিল করা প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড পুনর্বিবেচনার সিদ্ধান্ত প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক পিলখানা হত্যাকাণ্ড: হাসিনা-মইনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ খালেদা জিয়া অসুস্থ, শনিবারের মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশ স্থগিত যেভাবে দেশ ছাড়েন ওবায়দুল কাদের দুই মাসের মধ্যে ৮ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শেষের নির্দেশ

ঝালকাঠিতে মিথ্যা ডাকাতি মামলায় হয়রানির অভিযোগ

সময়ের কণ্ঠধ্বনি ডেস্ক:
  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৪৮ বার পঠিত

ঝালকাঠির নলছিটিতে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একটি পরিবারকে মিথ্যা ডাকাতি মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর ) দুপুরে নিজ বাসায় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে উপজেলার সুবিদপুর ইউনিয়নের সুবিদপুর গ্রামের হানিফ খানের স্ত্রী মোসা. তানিয়া আক্তার এ অভিযোগ করেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি নিরাপত্তাহীনতায় আছেন উল্লেখ করে তার ও পরিবারের নিরাপত্তার জন্য প্রশাসনের সহায়তা কামনা করেছেন।

সংবাদ সম্মেলনে মোসা. তানিয়া আক্তার বলেন, ‘আমার শ্বশুর শামসুদ্দিন খানের সাথে একই বাড়ির মৃত আবদুর রাজ্জাক খানের ছেলে মনির খান গংদের দীর্ঘদিন ধরে জমি সংক্রান্ত বিরোধ চলে আসছে।

যা নিয়ে উভয় পক্ষের আদালতে মামলা চলমান রয়েছেন। মনির খান গং সব সময় আমাদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার হুমকি দিয়ে আসছিন।

গত ২১ আগস্ট মনির খান লোকজন নিয়ে আমাকে পিটিয়ে আহত করে। পরে আমাকে উদ্ধার করে নলছিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে আমি ২২ দিন ধরে চিকিৎসাধীন ছিলাম।

সেখানে ভর্তি থাকা অবস্থায় গত ৯ সেপ্টেম্বর রাতে মনির খানের বোন দিপা আক্তার মিথ্যা ডাকাতির ঘটনা সাজিয়ে ১২ সেপ্টেম্বর নলছিটি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় ষড়যন্ত্রমূলকভাবে আমার স্বামী হানিফ খান, শ্বশুর শামসুদ্দিন খান, বাবা ফরিদ মৃধা, প্রতিবেশী রায়হান খান ও শাহিন খানকে সন্দেহভাজন আসামি করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, যেদিন রাতে ডাকাতির ঘটনা সাজানো হয়েছে, সেদিন আমার কানে অপারেশন হওয়ার কারণে আমার বাবা ও স্বামী আমার সঙ্গে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে ছিলেন। মামলার আরেকজন সন্দেহভাজন আসামি শাহিন খানও হাসপাতালে উপস্থিত ছিলেন। আমার প্রতিবন্ধী শ্বশুর শামসুদ্দিন খানকে এই সাজানো মিথ্যা ডাকাতি মামলায় সন্দেহভাজন আসামি করা হয়েছে।

এ বিষয়ে মামলার বাদী দিপা আক্তার বলেন,আমি আইনের আশ্রয় নিয়েছি। বিচারে যা হয়, সেটাই মেনে নেবো।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আমিনুল ইসলাম বলেন, মামলার তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে বিস্তারিত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
© All rights reserved © 2021 SomoyerKonthodhoni
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com