নিহত ব্যাবসায়ী শাহিন মোল্লার হন্তারক ৩ বন্ধু ইউসুফ, অমি ও হামিম প্রত্যেকেই রুপাতলি এলাকার জমজম নার্সিং কলেজে পরাশুনা করত।আর নিহত ব্যবসায়ী শাহিনের মুদির দোকানও ছিলো জমজমের সামনে। ঐ প্রতিষ্ঠানে পড়ার সুবাদে ব্যাবসায়ী শাহীনের সাথে সম্পর্ক হয় ইউসুফের সাথে। স্থানীয় একাধিক সুত্র জানায়,কিছুদিন পুর্বে স্বর্না বিশ্বাস নামে ঐ একই প্রতিষ্ঠানের এক হিন্দু মেয়েকে বিয়ে করে ইউসুফ, ঐ বিয়ের সময় তাদের বাসা খুজে দেয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন কাজে সহযোগিতা করে ব্যবসায়ী শাহিন।
আরেক সুত্র জানায়, জমজম নার্সিং এ ইউসুফ নিজেকে পরিচালকের লোক পরিচয় দিয়ে চলত,এবং সে ও শাহীন বিভিন্ন সময়ে নিয়মবহির্ভূত ভর্তি, সার্টিফিকেট বানিজ্য করত,ক্লায়েন্টরা সরাসরি কলেজে না গিয়ে শাহিনের দোকানে টাকা রেখে আসত,আবার ঐ দোকান থেকেই তারা কাজ বুঝে নিত।এগুলো প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদও জড়িত বলে জানা যায়,গভীর অনুসন্ধান করলে সকল সত্য বেড়িয়ে আসবে বলে দাবী এলাকাবাসীর। নিহত শাহীনের আত্বীয় বলেন ইউসুফ সহ বাকীরা প্রায়ই তার দোকানে আড্ডা দিত,ইউসুফকে আমরা জমজম কলেজের পরিচালকের ভাগিনা হিসেবে জানতাম কি থেকে কি হলো কিছুই বুঝতে পারছি না। এ
ছাড়াও যমযম নাসিং ইনস্টিটিউটে এর আগে একাধিকবার নারী কেলেঙ্কারির অভিযোগ রয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে জমজম নার্সিং ইনস্টিটিউটের পরিচালক সাজ্জাদুল ইসলামের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান,এরা কেউ আমাদের ছাত্র নয় একটি মহল আমাদের প্রতিস্ঠানের বদনাম করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে।