চতুর্থ ওভারের মধ্যে কাইল মায়ার্স জোড়া আঘাত হানেন দুর্বার রাজশাহীর বুকে। ফেরান দুই ওপেনার জিশান আলম ও মোহাম্মদ হারিসকে। ২ উইকেটে ২৫ রান থেকে এরপর জুটি গড়েন এনামুল বিজয় ও ইয়াসির আলী। ১৮তম ওভার এসে ভাঙে সেই জুটি। ততক্ষণে রাজশাহীর রান ১৬৫।
দুজনের ১৪০ রানের জুটির পরে বিজয় ফিরলেও শেষ পর্যন্ত ঝড় চালান ইয়াসির। শেষ পর্যন্ত ৪৭ বলে অপরাজিত ৯৪ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। ইনিংসে ৭টি চার মেরেছেন, ছক্কা হাঁকিয়েছেন ৮টি। প্রায় সেঞ্চুরির কাছে গিয়েও পারেননি। তবে শেষ ৫ ওভারে তার ঝড়েই ৭৫ রান সংগ্রহ করে রাজশাহী।
রাজশাহী অধিনায়ক এনামুল বিজয় খেলেন ৫১ বলে ৬৫ রানের ইনিংস। তিনি ৪টি চার ও ৫টি ছক্কা হাঁকান। বড় তারকা হলেও খরুচে ছিলেন শাহিনশাহ আফ্রিদি। ৪ ওভারে ৩৩ রান দিলেও উইকেট পাননি। এবার ফরচুন বরিশালের সামনে প্রথম ম্যাচেই বড় সংগ্রহ তাড়ার অভিযান।