সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রয়াত জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এই জ্যেষ্ঠ পুত্র ১৯৬৫ সালের ২০ নভেম্বর বগুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন।
তারেক রহমান মাত্র ২২ বছর বয়সে ১৯৮৮ সালে বগুড়া জেলার গাবতলী থানা বিএনপি’র সদস্য হন। আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনে যোগ দেয়ার আগেই তিনি রাজনীতিতে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন। ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তারেক রহমান তার মা খালেদা জিয়ার সহচর হিসেবে সারাদেশের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন। ২০০১ সালের নির্বাচনেও মায়ের পাশাপাশি তারেক রহমানও দেশব্যাপী নির্বাচনী প্রচারণা চালান। মূলত এ নির্বাচনী প্রচারণায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে রাজনীতির প্রথম সারিতে তার সক্রিয় আগমন ঘটে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০০২ সালে তারেক রহমানকে দলের সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিবের দায়িত্ব দেয়া হয়। ২০০৯ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিএনপির পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলে এবং ২০১৬ সালে ৬ষ্ঠ কাউন্সিলে তিনি দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। আর ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রম্নয়ারি বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে লন্ডনে বসেই দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৭ সালের ৭ মার্চে দুর্নীতি মামলার আসামি হিসেবে তারেক রহমানকে তার ঢাকার ক্যান্টনমেন্টস্থ মইনুল রোডের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এক বছরের বেশি সময় কারাভোগের পর উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান তারেক রহমান। লন্ডনে সপরিবারে বসবাস করছেন তিনি।
জন্মদিনে হংকং থেকে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠান দিদার সরদার। তিনি বলেন মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের প্রতিষ্ঠাতা, স্বনির্ভর আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ও গণতন্ত্রের আপোসহীন সৈনিক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারপার্সন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমানের আজকের জন্মবার্ষিকীতে তাঁর প্রতি আমার প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
শুভাচ্ছেন্তে দিদার সরদার প্রকাশক ও সম্পাদক – সময়ের কণ্ঠধ্বনি এবং লায়ন্স ইন্টারন্যাশনাল ক্লাব ডিরেক্টর -৩১৫ বি ১ – বাংলাদেশ, ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠক(UAHR), পরিচালক ও উপদেষ্টা জাতীয় কবি পরিষদ (জাকপ)। হংকং: ২০-১১-২০২২ইং