আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সর্বশক্তিমান আমি রিয়াজ ভাইয়ের কাছে অনেক কিছু প্রত্যাশা করি। আদি রিয়াজ ভাই আমাকে চিনেন জানেন রিয়াজ ভাই আমার জন্য অনেক কিছুই করেছেন এরকম অসংখ্য মানুষ আছে যারা আমার জন্য কথা বলেছিলেন। ব্যক্তিগতভাবে আজ আমি দেশের অসংখ্য মানুষের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি নাম প্রকাশ করে বা ব্যক্তিগতভাবে নাম নিয়ে কাউকেই আমি কষ্ট দিতে চাই না। রিয়াজ ভাই সহ আরো অনেকে যারা আছেন তাদের সকলের অংশগ্রহণের ভিতরেই যারা শাসনের বিরুদ্ধে নিপীড়নের বিরুদ্ধে গমের বিরুদ্ধে মানুষের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছিল যার কালা কানুন বানিয়ে তাদের বিরুদ্ধে যারা সোচ্চার ছিলেন রাজপথ থেকে শুরু করে নানান জায়গায় আলোচনা এবং লেখালেখি করেছিলেন। দূর থেকে যারা আমার জন্য মঙ্গল কামনা করেছিলেন। যারা কথা বলতে পারিনি কিন্তু দূর থেকে যারা আল্লাহর দরবারে আমার জন্য দোয়া চেয়েছেন আমার মুক্তি চেয়েছেন আমাকে জীবিত ফেরত চেয়েছেন এবং অসংখ্য মানুষকে আমি অবশ্যই শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করি। ৮০ থেকে ৯০ দশকের সেই সকল ছাত্র নেতৃবৃন্দসহ দেশে যারা তৎকালীন সময়ে রাজনীতি করেছিলেন তাদের সবার জন্য আজ আমি জীবিত অবস্থায় পৃথিবীর বুকে আপনাদের এভাবে কথা বলতে পারছি এবং আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি ব্যক্তিগতভাবে কারো প্রতি আমার কোন রাগ অনুবাদ নাই আসলে আমরা পরিস্থিতির শিকার একটি দুঃশাসন যখন দেশের মানুষকে বন্দী করেছে। আমরা দেশের মানুষের জন্য লড়াই করেছি আমরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমরা সামরিক শাসন অগণতান্ত্রিক শাসন এবং রাষ্ট্রের অনাচার এর বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলাম সোচ্চার ছিলেন যারা আমার জন্য আমাদের মতো সাধারণ মানুষের জন্য তাদের প্রতি আজ আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার ভুল ত্রুটি আপনারা সকলেই ক্ষমা করে দিবেন। আমি ডেস্ক এবং দেশের মানুষ নিয়ে ২৪ ঘন্টায় চিন্তা করি চব্বিশ ঘণ্টায় কথা বলতে চাই ২৪ ঘন্টাই আমি মানুষের সাধারণ মানুষের পক্ষে কথা বলতে চাই একেবারে নিপীড়িত শ্রেণীর মানুষের জন্য কথা বলতে চাই। রাষ্ট্রবিঙ্গ বিনির্মাণী নতুন রাষ্ট্র তৈরির জন্য আমি অংশগ্রহণ করতে চাই সার্বিকভাবে আমার প্রত্যাশা বিশ্বের মানুষ বিজ্ঞ জনরা আমার হয়ে কথা বলবেন আগামী দিনের জন্য এবং ন্যায় বিচার যাতে দেশে প্রতিষ্ঠিত হয় আগামী দিনে যেন কোন অন্যায় অপরাধ করে কোনো অপরাধী তেমন সংবিধান আমরা সাধারণ মানুষ প্রত্যাশা করি।
সব মানুষ যেন ভালো থাকুক সুস্থ থাকুক আল্লাহ যেন বাংলাদেশকে হেফাজত করেন তিনি সর্বময় ক্ষমতার মালিক। আসুন আমরা প্রথমে সংবিধান ঠিক করি তারপরে শাসন ব্যবস্থা আগে সংবিধান পরে শাসনব্যবস্থা সাংবিধান সংবিধান ঠিক হলে দেশ ঠিক হয়ে যাবে সংবিধান হলো রাষ্ট্রের গোঁড়া এইখানে নতুন করে পুনর লিখুন এর মাধ্যমেলিখন মধ্য দিয়েই নতুন রাষ্ট্রের জন্ম হবে। মূলক রাষ্ট্রের জন্ম নেবে মানুষের পাঁচটি মৌলিক চাহিদার নিশ্চয়তা থাকতে হবে শুরুতেই সবার আগেই মানুষ মানুষ ছাড়া রাষ্ট্র নয় মানুষ ছাড়া দেশ নয়। আমি প্রস্তাব করলাম মানুষের মৌলিক চাহিদা রাষ্ট্র বহন করবে সেই দায়িত্ব দিয়ে এই সংবিধান সংশোধনের যাত্রা শুভ হোক।