শীতকালে ফুলকপি বাঙালিদের একটি জনপ্রিয় সবজি। ফুলকপির ভাজি, ফুলকপির রোস্ট, ফুলকপির পাকোড়া, ফুলকপি মাছ দিয়ে ঝোল না খেলে যেন মাছে ভাতে বাঙালিই জমে না। তবে অতিরিক্ত ফুলকপি খেলে বিপদও হতে পারে।
ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, বিভিন্ন কারণে শীতকালে ফুলকপি খাওয়া বেড়ে যায়। তবে ফুলকপির বেশ কয়েকটি খারাপ দিক রয়েছে। ফুলকপি খাওয়ার পর পেটে অনেক সময় অস্বস্তি বোধ হয়ে থাকে অনেকের।
ফুলকপি যাদের খাওয়া উচিত নয়: বেশি ফুলকপি খেলে গ্যাসের সমস্যা যেমন রয়েছে, তেমন অতিরিক্ত ফুলকপি কিডনিতে পাথরের কারণও হতে পারে। ইউরিক অ্যাসিড যাদের রয়েছে তাদের জন্যও ফুলকপি খাওয়া ঠিক নয়। থাইরয়ডের সমস্যা থাকলে অনেক সময় ফুলকপি সমস্যা ডেকে আনতে পারে।
ফুলকপিতে যেসব উপাদান: ফুলকপিতে রয়েছে ভিটামিন এ, বি, সি। এ ছাড়া ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, প্রোটিন কার্বোহাইড্রেট রয়েছে ফুলকপিতে। পটাসিয়ামও থাকে ফুলকপিতে। অল্প পরিমাণে কপারও থাকে।
ক্ষুধা কমে যায়: ফুলকপি খেলে পেট ভার হওয়ার সমস্যা দেখা যায়। ফলে আচমকা ক্ষুধা লাগে না। এ ছাড়া যারা ব্লাড থিনার সেবন করছেন তারাও ফুলকপি থেকে শতহস্ত দূরে থাকতে পারেন। ফুলকপিতে ভিটামিন কে থাকায় যারা ব্লাড থিনার নিচ্ছেন তাদের জন্য এটি বেশি খাওয়া ঠিক নয়।
গ্যাস: ফুলকপি খেলে গ্যাসের সমস্যা অনেকেরই হয়ে থাকে। তাই রান্নার আগে ফুলকপি ভাপিয়ে নিয়ে পানি ফেলে দিয়ে ভেজে খেলে সমস্যা কম হয়। তবে অতিরিক্ত ফুলকপি গ্যাস, বুকজ্বালা, পেটভারের কারণ