আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধের ব্যাপারে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টার পর এ বিবৃতি দেয় তারা। বিবৃতিতে অন্তর্বর্তী সরকার বলছে, ‘আওয়ামী লীগের
মানিকগঞ্জ-২ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ও কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গতকাল সোমবার রাত পৌনে ১২ টার দিকে রাজধানীর
অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছি— পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না। বর্তমানে যেসব মারণাস্ত্র তাদের কাছে রয়েছে, সেগুলোও
আওয়ামী লীগের সব ধরনের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। আজ সোমবার আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ায় দলটির নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারে আর আইনি জটিলতা নেই বলে জানিয়েছে পুলিশ। এত দিন নিষিদ্ধ ঘোষণা না থাকায় অনেক সময় মাঠপর্যায়ে গ্রেপ্তার নিয়ে দোটানায় থাকতেন কর্মকর্তারা। এখন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার বিষয়ে সরকারি গেজেট বা কাগজপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে পাওয়ার পর নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)
রাজনৈতিক দলগুলো সংবিধান সংস্কারে একমত হলেও, তা চাইছে নিজেদের মতো করে। বিএনপি বলেছে, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনে তারা রাজি নয়। এনসিপির ভাষ্য, প্রাপ্ত ভোটের অনুপাতে উচ্চকক্ষের আসন বণ্টনের প্রস্তাব থেকে সরে আসার
কোনো হঠকারী সিদ্ধান্তে না জড়িয়ে রাজনীতিতে গণতান্ত্রিক ও আইনি প্রক্রিয়ায় থাকবে বিএনপি। এ জন্য আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনে সরাসরি জড়ায়নি দলটি। সরকারের প্রশাসনিক আদেশের পরিবর্তে আইনি প্রক্রিয়াকে
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘একজন শিক্ষক বলতে পারেন যে, আমার ক্লাসরুম লাগবে, ছাত্র লাগবে। অর্থাৎ তার একটা কাঠামো লাগে। কিন্তু স্বাস্থ্যসেবার কোনো কাঠামো লাগে না। চিকিৎসক যে অবস্থাতেই
জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের সময় সংগঠিত গণহত্যার মামলায় ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে প্রসিকিউশনে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। মামলার অপর দুই আসামি হলেন- সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী